ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
- National
- Politics
- International
- Crime
- Law-Court
- Entertainment
- Religion and Education
- District News
- Exclusive
- Sports News
- Agriculture-Economy and Trade
- Interview
- Ramadan
- Documentary
- Health & Beauty
- Earn Money Online
- Kids
- Tech Review
- Book Review
- History
- Tour and Travel
- Stock Market
- Bangladesh
- Stock Video Footage
- Podcast
- Other
বাজিতপুরকে জেলা ঘোষণার দাবিতে অনলাইন একটিভিস্ট ফোরামের র্যালি ও পথসভা অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরকে জেলা ঘোষণার দাবিতে শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে মোটরসাইকেল র্যালি ও পথসভা করেছে বাজিতপুর অনলাইন একটিভিস্ট ফোরাম।
রবিবার বিকেল ৪টায় উপজেলার ঐতিহাসিক ডাকবাংলো মাঠ থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বাজিতপুর বাজারের আলোছায়া সিনেমা হল মোড়ে এসে পথসভায় মিলিত হয়।
আয়োজনে নেতৃত্ব দেন ফোরামের আহ্বায়ক বদরুল রহমান ও সদস্য সচিব নূর মোহাম্মদ বাচ্চু। শতাধিক মোটরসাইকেলের র্যালিতে সংগঠনের সদস্য ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষ ও সাংবাদিকরা অংশ নেন।
র্যালিতে অংশগ্রহণকারীরা শ্লোগান দেন ‘জেলা জেলা জেলা চাই, বাজিতপুরকে জেলা চাই,বাজিতপুর জেলা আমাদের প্রাণের দাবি, বাজিতপুর জেলা আমাদের ন্যায্য দাবি এবং বাজিতপুর জেলা আমাদের অধিকার।
পথসভায় বক্তারা বলেন, অবকাঠামো, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও প্রশাসনিক সুবিধার কারণে বাজিতপুর বহু আগে থেকেই জেলা হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে। এ দাবির পক্ষে দীর্ঘদিন ধরে মতবিনিময় সভা, উঠান বৈঠক ও সেমিনারসহ নানা কর্মসূচি চালানো হচ্ছে।
তারা আরও জানান, ১৮৩৪ সালে ব্রিটিশ সরকার বাজিতপুরে দেওয়ানী (চৌকি) আদালত স্থাপন করে, যা এখনো চলমান। ১৮৩৫ সালে বাজিতপুর থানায় উন্নীত হয়, ১৮৬৯ সালে পৌরসভা ঘোষণা করা হয় এবং ১৯১২ সালে মহকুমা করার লক্ষ্যে প্রায় ২০০ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়। এছাড়া দেশের খ্যাতনামা জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং নার্সিং ইনস্টিটিউট, বাজিতপুর রেলস্টেশন, সরারচর রেলস্টেশন ও বিমানবন্দর বাজিতপুরেই অবস্থিত।
বক্তারা বলেন, ভৌগলিক অবস্থান, ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও অবকাঠামোগত যোগ্যতার কারণে বাজিতপুরকে জেলা ঘোষণায় আর দেরি করার কোনো সুযোগ নেই।