
Abu Rayhan
|Subscribers
Breaking news
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দিনাজপুর জেলার উদ্যোগে দিনাজপুর-২ (বিরল-বোচাগঞ্জ) আসনের জন্য এক নির্বাচনী দায়িত্বশীল কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ঢেড়াপাটিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় বক্তারা বলেন, “বিগত ১৫ বছর দেশে যে নির্বাচন হয়েছে তা ছিল শুধুই প্রহসন। জনগণ আর সেই প্রহসনের নির্বাচন চায় না।” তারা আরও জোর দিয়ে বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবশ্যই পি আর (Proportional Representation) পদ্ধতিতে করতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ মাওলানা মমতাজ উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও রংপুর-দিনাজপুর অঞ্চলের সহকারী পরিচালক।
কর্মশালায় জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দসহ বিপুল সংখ্যক দায়িত্বশীল কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা উপলক্ষে বিরল উপজেলা জামায়াতের আন্দোলন ।
মূল দাবিসমূহ নিম্নরূপঃ
পাঁচ দফা দাবি:
১জুলাই জাতীয় সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন আয়োজন।
২️আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা।
৩️অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।
৪️ফ্যাসিস্ট সরকারের সকল জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির ন্যায়বিচার দৃশ্যমান করা।
৫️স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা।
দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ১০ নম্বর রাণীপুকুর ইউনিয়নের দক্ষিণ জগতপুর ঠাটারিপাড়া গ্রামে সাপের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মুসলিম দাড়িয়া নামের এক ভ্যানচালকের নিজ বসতঘরে হঠাৎ পাওয়া যায় মাছুয়া আলাদ সাপের ২১টি বাচ্চা ও একটি বড় সাপ। ঘটনাটি দ্রুত এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের মানুষজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
গ্রামবাসীরা জানান, বসতবাড়ির ভেতর হঠাৎ সাপের আবির্ভাব জনমনে ভয়ের সৃষ্টি করেছে। এ বিষয়ে স্থানীয়রা প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আলু নিয়ে চরম বিপাকে দিনাজপুর বিরলের সাধারণ কৃষক 🥔
সরকারি ঘোষণায় আলুর ন্যায্যমূল্য ২২ টাকা কেজি নির্ধারণ করা হলেও, বাস্তবে কৃষকরা পাচ্ছেন মাত্র ১৩ টাকা কেজি।
শ্রম, সারের দাম, জমি ভাড়া ও পরিবহন খরচ মেটাতে না পেরে কৃষকরা পড়েছেন গভীর সংকটে। ন্যায্য মূল্য না পেলে কৃষকরা আগ্রহ হারাবে, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা।
👉 কৃষকের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি।