লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Eksklusiv
।।
গোডাউন গরু বাজারে জামাই দেশিয় অ*স্ত্র দিয়ে হামলা করে শুশুরকে, ঘটনাস্থলে শুশুর নিহত (উভয়ের বাড়ি সরফভাটা)
পবিত্র ঈদুল আজহা (কোরবানির ঈদ)। এই ঈদকে ঘিরে শেষ সময়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলা এলাকার কামার শিল্পীরা। আরমাত্র দুইদিন পরে পবিত্র ঈদ উল আজহা। সেই জন্যে সকাল-সন্ধ্যা দম ফেলার ফুরসত নেই যেনো কামারশিল্পী কারও। টুং টাং লোহার শব্দে মুখরিত হয়ে উঠেছে উপজেলার বিভিন্ন কামারশালাগুলো
ভিডিও রিপোর্ট: শেখ আমিনুর রহমান, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা ।
।।
পবিত্র ঈদুল আজহা কে সামনে রেখে রাজধানী তে ভ্রাম্যমান কামারের কদর বেড়েছে। কুরবানীর পশু জবহ করার জন্য যে উপকরণ লাগে সব উপকরণ ভ্যানে করে বিক্রি করছে ভ্রাম্যমান কামারীরা।
।।
।।
,,
।।
ঈদের আমেজ মানেই কোরবানির পশু , আর কামারের দোকানে টুংটাং শব্দ, ঈদে গাবতলী গরুর হাটের খামাররা পার করছে ব্যস্ত সময়, দা, বটি , ছুরি, চাপাতি তৈরি করছে।
অ'পহরণ কারীদের আ'স্তানায় র্যাবের অ'ভিযান চলছে...
টেকনাফ থেকে সরাসরি
ঈদুল আযহা যত নিকটে ততই হাটে বাড়ছে মানুষের সমাগম, ক্রেতারা যেমন গরু দেখছে এবং দাম করছে তেমনি বিক্রেতারা চাচ্ছে দাম, এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দেশে-বিদেশি নানা প্রজাতির ট্রাক ভর্তি গরু নিয়ে হাজির হচ্ছেন রাজধানীর গাবতলী গরুর হাটে ।
বৃষ্টিতে আমাদের শৈশব মনে পড়
হাজার হাজার মানুষের সমাগমে ত্রিশালে তিন দিন ব্যাপী নজরুল জয়ন্তী উদযাপন
বিশেষ এ আই প্রতিবেদন -দুম্বা পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশই
সাধারণ ব্যাবসায়ীদের প্রতিক্রিয়া,
আমার চোখে ড.ইউনুস এখনো তেমন কিছু করতে পারেনি
সাধারণ জনতার ভাবনা-দেশে আবার বিএনপি আসার দরকার আছে
ছাত্ররা যদি কথা না শুনে তাদের কাজ চালিয়ে যায় তাহলে তো ইউনুস সাহেব পদত্যাগ ছাড়া আর কি করবে।
#দেশে নির্যাতনের শাসন চলছে দেড় যুগ ধরে—রাঙ্গুনিয়ায় হাসনাত আবদুল্লাহ বললেন
npc নেতা
সকাল ১০ . ৩০ মিনিটের দিকে মতিঝিলের মধুমিতা সিনেমা হলের উল্টো দিকে মতিঝিল স্টক এক্সচেঞ্জ এর সামনে ব্যাটারী চালিত অটোরিকশাী আঘাত এক পথচারী আহত হলে সাধারণ মানুষ রাস্তায় নামিয়ে ব্যাটারী চালিত অটোরিকশা চলাচলে বাধা প্রদান করে।
সাধারণ ব্যাবসায়ীদের প্রতিক্রিয়া- দেশ চালাতে কতটা সফল ড. মুহাম্মদ ইউনুসের সরকার ?
সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া-যদি ড. ইউনুস পদত্যাগ করেন, আপনি কী ভাববেন? সেটা কি দেশের জন্য ভালো, না খা
সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া যদি ড. ইউনুস পদত্যাগ করেন, আপনি কী ভাববেন? সেটা কি দেশের জন্য ভালো, না খারাপ ?
সাধারণ ব্যাবসায়ীদের প্রতিক্রিয়া ,
ইউনুসের সরকার এখন পর্যন্ত দেশ চালাতে কতটা সফল ?
ড. ইউনুস পদত্যাগ করেন, আপনি কী ভাববেন? সেটা কি দেশের জন্য ভালো, না খারাপ ?
সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া ,এই মুহূর্তে দরকার শেখ হাসিনার সরকার।
টানা বৃষ্টির কারণে কর্মজীবী মানুষকে পড়তে হচ্ছে সবচেয়ে বেশি সমস্যায়।
শেরপুর জেলার ডিসি উদ্যানে বইপ্রেমীদের জন্য চালু হয়েছে ব্যতিক্রমধর্মী এক পাঠাভ্যাসমূলক কর্মসূচি — ‘সাইলেন্ট বুক রিডিং’।
তরুণ প্রজন্মকে মোবাইল আসক্তি ও অপ্রয়োজনীয় আড্ডা থেকে দূরে রাখতে এবং বইপড়ায় আগ্রহী করে তুলতে এই উদ্যোগ নিয়েছে শেরপুর সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ।
প্রতি শুক্রবার ও শনিবার বিকেল ৩টা থেকে ৫টা পর্যন্ত যে কেউ এই পাঠচক্রে অংশ নিতে পারছেন।
অংশগ্রহণকারীরা নিরিবিলি পরিবেশে নিজেদের পছন্দের বই নিয়ে বসে পড়তে পারেন ডিসি উদ্যানের মুক্ত বাতাসে।
বর্তমানে তাদের সংগ্রহে ৪০০টিরও বেশি বই রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে জাতীয় পর্যায়ের খ্যাতনামা লেখকসহ শেরপুরের স্থানীয় লেখকদের বই।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ধরনের উদ্যোগ তরুণ সমাজকে পাঠাভ্যাসে ফিরিয়ে আনবে এবং শেরপুরের সাহিত্য-সংস্কৃতিতে নতুন প্রাণ সঞ্চার করবে।
রিপোর্টঃএ এম আব্দুল ওয়াদুদ, শেরপুর।
শীতলক্ষ্যা নদীতে ফের ট্রলার ডুবি
আজ দুপুরে নারায়ণগঞ্জ শহরের টানবাজার ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংস্কার দাবিতে মিরপুর মফিদ ই আম স্কুল এন্ড কলেজে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আজ ১২ মে সকালে কেরাণীগঞ্জে দখল হয়ে যাওয়া বিভিন্ন খাল পরিদর্শন করেছেন। তিনি এগুলো খুব শীঘ্রই দখল মুক্ত করতে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন।
ব্যাস্ত টঙ্গী ফ্লাই ওভারে দিনেই হচ্ছে ছিনতাই
কারাগার এ বসেই মিলছে মজাদার নানান দেশী আর চাইনিজ খাবার । Different Restaurant Rangpur
আপনার সোনামণিকে শিখান কীভাবে রাগ দমন করতে হয়
মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর থানাধীন ছোনবাড়ী এলাকা থেকে ঢাকা যাওয়ার সময়, একটি প্রাইভেটকার ডাকাতের কবলে পরে। এসময় গাড়ি চালকের বিচক্ষণতায় অল্পের জন্য বেঁচে যায় প্রাইভেটকারের আরহীরা।
সোমবার (০৫মে) দিবাগত রাতে এ ঘটনা ঘটে। গাড়িতে থাকা সিসি টিভি ক্যামেরায় অটো ভিডিও হয়।
নারায়নগঞ্জ জেলা তরুণ দলের সভাপতি তোফা কর্তৃক সিদ্ধিরগঞ্জের হিরাঝিল এলাকায় চাঁদাবাজির সাতকাহন
৫/৫/২৫, বিকেলের চিত্র এটি। প্রগতি সরণি ৫ মে
নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের লিফটের খালি জায়গা থেকে মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন ৩৫ নামের যুবকের মরা দেহ উদ্ধার করেছেন। রোববার ৪ মে দুপুর ২ টার দিকে তার মরা দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
দাওয়াতে ইসলামির এজতেমায় যা দেখা গেলো আপনি অবাক হবেন
চ্যালেঞ্জিং সাংবাদিকতার নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে আই নিউজ বিডি
মাওলানা রইস হ*ত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব
ফটিকছড়িতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগ, ৩ শিক্ষক কারাগারে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিকটকে পরিচয়ের পর প্রেমের বন্ধন থেকে বিবাহ শেষে চাঁদপুরে রিতু আক্তার (২০) নামে এক মুসলিম তরুনীর ডাকে সাড়া দিয়ে গোপালগঞ্জ থেকে পালিয়ে এসেছেন আরোহী(১৬) নামের এক হিন্দু নাবালিকা তরুনী।
ভিডিও রিপোর্ট: শেখ আমিনুর হোসেন, জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, আইনিউজবিডি।
হুশিয়ারি দিলেন বাংলাদেশ পাকিস্তান মুছে দিব একে বারে
কউমি বক্তার ভিডিও ভাইরাল সুন্নিদের সমাবেশ হতে দিব না যা করার করবো?
ভিডিওটি অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে নেওয়া
সুন্নিজামাত এর বিশাল মহা সমাবেশ
গোপালগঞ্জের মেয়ে আরোহি (১৬) প্রেমের টানে চাঁদপুরের মেয়ে ঋতু (২০) এর বাড়িতে অনশন
দাবী করছে তারা দুজন দুজনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছে।
#রাঙ্গুনিয়ায় সুন্নি জনতার বি*ক্ষোভ মি**ছিল
লাইভে এসে কষ্টের কথা বলছে,আমি পলিটিক্স এর সাথে জড়িত না আপনাদের জন্য কি রাস্তায় বেরোতে পারবো না
নরসিংদী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবি নিয়ে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ
উপশিরোনাম:
শিক্ষার মানোন্নয়ন, সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি এবং চাকরির নিশ্চয়তা চেয়ে ছয় দফা দাবি উত্থাপন করল শিক্ষার্থীরা।
প্রতিবেদক: গৌরব সাহা, নরসিংদী | Eye News BD
তারিখ: ২০ এপ্রিল ২০২৫
মূল প্রতিবেদন:
নরসিংদী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আজ (তারিখ) এক ব্যতিক্রমধর্মী কর্মসূচির মাধ্যমে ছয় দফা দাবি নিয়ে ক্যাম্পাসের সামনে শান্তিপূর্ণ ভক্তব্য প্রদান করেছেন। এতে শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন এবং নিজেদের ন্যায্য অধিকার ও শিক্ষাগত চাহিদা পূরণের দাবি জানান।
ছাত্রদের উত্থাপিত ছয় দফা দাবি হলো:
১. টেকনিক্যাল শিক্ষার মানোন্নয়ন
২. ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং সময়োপযোগী ও বাস্তবসম্মত করা
৩. পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ
৪. ল্যাবরেটরি ও ক্লাসরুমে আধুনিক সরঞ্জামের ব্যবস্থা
৫. হোস্টেল ও যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়ন
৬. ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য সরকারি চাকরির সুযোগ বৃদ্ধি
ছাত্রদের ভাষ্যমতে, এই দাবিগুলো বাস্তবায়িত হলে দেশের কারিগরি শিক্ষার মান বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে এবং ভবিষ্যতের ইঞ্জিনিয়াররা আরও দক্ষ হয়ে উঠবে।
এক শিক্ষার্থীর বক্তব্য অনুযায়ী:
"আমরা উন্নত শিক্ষা চাই, যাতে করে আমাদের হাতে থাকা ডিগ্রি শুধু কাগজে সীমাবদ্ধ না থাকে, বরং বাস্তব কর্মক্ষেত্রে তার যথাযথ প্রয়োগ হয়।"
কুড়িল রেললাইন—নেই গেট, নেই নিরাপত্তা, শুধু হকারদের চিৎকারে বাঁচে প্রাণ। প্রশাসনের উদাসীনতায় প্রতিদিন চলছে জীবনের জুয়া। এই প্রতিবেদন তুলে ধরেছে অবিলম্বে ওভার ব্রিজ নির্মাণের দাবির যৌক্তিকতা।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লাইট_ফ্যান সবই চলছে_ কিন্তু লাগছে কার_ Rangpur Medical Collage Hospital
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লাইট_ফ্যান সবই চলছে_ কিন্তু লাগছে কার_ Rangpur Medical Collage Hospital(720P_HD)
কোস্ট গার্ড ও র্যাব এর যৌথ অভিযানে টেকনাফের শাহপরীতে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ ০৭ জন ইয়াবা পাচারকারী আটক।
টানা ৯ দিনের সরকারি ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ
ভিডিও রিপোর্ট: শেখ আমিনুর হোসেন, জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, সাতক্ষীরা।
কী হবে ইসরায়েলের শেষ পরিণতি? কুরআন কী বলে এই ব্যাপারে?
কালীগঞ্জে শিশুপার্ক থাকলেও বিনোদন বঞ্চিত শিশুরা । তুষভান্ডার । লালমনিরহাট
প'রকী'য়া করতে গিয়া স্বামীর হাতে স্ত্রী ধরা খেয়ে যা বললেন
বগুড়া সোনাতলায় বিরল চর্ম রোগে আক্রান্ত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করেছে কাবিল উদ্দিন
নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রধান সড়কে দাপিয়ে বেরাচ্ছে লোকাল সার্ভিস
দীর্ঘ এক দশক পর নিজ মাতৃভূমিতে স্বজনদের সাথে ঈদ পালন করলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ। আজ সকাল ৯টায় পেকুয়া উপজেলা জামে মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজ শেষে তিনি তাঁর মরহুম পিতা মাতার কবর জিয়ারত করেন। পরে আত্নীয় স্বজন ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সাথে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
ভিডিও : দেলওয়ার হোসাইন, পেকুয়া প্রতিনিধি
সচিবের সঙ্গে শ্রমিক নেতাদের বাকবিতণ্ডা; 'আপনারা ঈদ করতে না পারলে ওনারাও পারবে না'
মাদারীপুরে নদীতে ধরা পড়লো কুমির অতপর.
ভোলা মনপুরায় চাল বিতরণকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত-ইসলামী আন্দোলনের সংঘর্ষ; আহত ৮
বইয়ের ভিতরে অভিনব কায়দায় গাঁজাসহ আটক ১
রমজান মাসে আকাম করতে গিয়ে ধরা খেলেন ভার্সিটির স্টুডেন্ট ফ্ল্যাট ভাড়া করে আকাম করে আকাম করে সরাসরি হাতেনাতে ধরা।
নিম্নমানের খোয়া দিয়ে চলছে রাস্তার কাজ, অসহায় এলাকাবাসী
চিলমারী উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নে ইফতার মাহফিলে বিএনপি_র দুই গ্রুপের সং ঘ র্ষ
হাজার টাকার ড্রেস, পাকিস্তানি বলে বিক্রি হচ্ছে আকাশচুম্বী দামে | pakistani dress | eid shopping 2025
হাজার টাকার ড্রেস, পাকিস্তানি বলে বিক্রি হচ্ছে আকাশচুম্বী দামে | pakistani dress | eid shopping 2025
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে Talk Bangladesh এর ধর্ষ/ণবিরোধী মানববন্ধন !!
ঝালকাঠির ফারহান_৭লঞ্চের এর ধাক্কায় বালুর টলার ডুবে গেল দেখুন
আ ব ম মোস্তফা আমিনের হাতে শিকল নিয়ে মানববন্ধন!
জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে।
শেষ বিদায়ের জন্য সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে করে, আসিয়ার মরদেহ মাগুরায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো। স্বজনদের আহাজারি ছিল, হৃদয়কে কাঁপিয়ে তোলার মতো।
তুমি কে আমি কে_ আছিয়া আছিয়া স্লোগানে উত্তা'ল শাহবাগ!
ধর্ষ/কের সর্বোচ্চ শা"স্তি পাথর মেরে হ/ত্যা করা! খেলাফতে মজলিস।
হাইকোর্টের সামনে থেকে ধর্ষ/ক আট'ক করলো জনতা!
ধর্ষ/কদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবিতে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিজের মানববন্ধন!
পেকুয়া সদর চৌমুহনী স্টেশনের ব্যবসায়ী রিয়াজ উদ্দিনের উপর হামলা ও টাকা লুটের প্রতিবাদে ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে মানববন্ধন।
প্রতিবন্ধী শিক্ষকদের জাতীয় করনের দাবিতে মানববন্ধন এবং লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে।
আছিয়ার মৃ*ত্যুতে ধর্ষ*কের বিচারের দাবিতে কফিন মিছিল
bangla news, bangla news today, bangla news live, bangla news live bangladesh, bangla news today live, bangla news live today 2024, bangla news jamuna tv, bangla news live bangladesh today, bangla news today 2024, bangla news khabar, bangla news bangla news, bangla news abp ananda, bangla news aaj ke, bangla news ajker, bangla news america, bangla news aaj ka, bangla news atn, bangla news al jazeera, bangla news ajker khobor, bangla news aaj tak, bangla news ajgar, atn bangla news, abp bangla news live, aur bangla news, abohawa bangla news today live, ajker bangla news, all bangla news, aaj ka news bangla, al jazeera bangla news, aaj tak bangla news, america bangla news today, bangla news bangladesh, bangla news bbc, bangla news bangla khabar, bangla news bangladeshi, bangla news bd, bangla news banglavision, bangla news bonna, bangla news bharat, eye news bd, eye news,
#banglanews #banglanewstoday #banglanewsong #banglanewsong2024 #banglanewslive #banglanewsong2023 #banglanewsong2020 #banglanewstv #banglanewshortfilm #banglanewsupdate #banglanewsadsong #banglanewschannel #banglanewshortfilm2021 #banglanewshortfilm2020 #banglanewsong2019 #banglanewsong2022 #banglanewsong2021 #banglanewsong2025 #banglanewsong2018 #rbanglanews #rbanglanewslive #banglanews24
মোহাম্মদপুর বসিলা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় ভয়াবহ আগুন।
নারীদের নিরাপত্তায় গাফিলতি! তীব্র প্রতিবাদ জনতার
ওপেন কেউ ধূমপান করবেন না, ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর
পদ্মা সেতুর মাঝে, সবাই অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন কারও বড় কোন ক্ষতি হয়নি
টেম্পু চালকদের রাস্তা অবরোধ.......
মুরাদপুর মোড়।
অনলাইন জুয়ার অন্ধকার জগৎ - সর্বস্বান্ত তরুণসমাজ | Dark Reality of Betting Apps
হাঁস পালনে খামারিদের হাসিমুখ, বেকারদের কাজের সুযোগ
সব খুলে ফেলা হলো জুলহাসের ভাইরাল বিমান
অবসন্ন মনের জন্য পবিত্র কুরাআনের নিরাময়কারী শব্দসমূহ - সুরা আশ-শারহ্
বিশ্বে প্রায় ৪৩০০ ধর্মের অস্তিত্ব থাকলেও, কেন শুধু ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম? এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন দার্শনিক রেনে দেকার্ত। তাঁর দর্শন ও যুক্তির আলোকে ইসলাম ধর্মের সত্যতা নিয়ে বিশ্লেষণ, যা আপনাকে ভাবাবে!
#islam #truth #religion #renedescartes #philosophy #faith #muslim #islamicwisdom
ইসলাম, সত্য ধর্ম, রেনে দেকার্ত, দর্শন, ধর্মতত্ত্ব, বিশ্বাস, মুসলিম, ইসলামিক জ্ঞান, সত্যের অনুসন্ধান, ধর্মীয় বিশ্লেষণ
আপনার কি কখনো মনে হয়েছে কেন ক্ষুধা লাগে? কীভাবে শরীর ক্ষুধার সংকেত পাঠায় এবং কেন কিছু খাবার খাওয়ার পর দ্রুত আবার ক্ষুধা লাগে, আর কিছু খাবার দীর্ঘক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে? এই ভিডিওতে
বৈজ্ঞানিক গবেষণার আলোকে জানানো হবে:
কীভাবে ঘ্রেলিন হরমোন ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে
কোন খাবার সবচেয়ে বেশি পুষ্টিগুণসম্পন্ন
কোন খাবার দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা দূরে রাখে এবং শক্তি জোগায়
পিকনিক মালয়েশিয়া প্রবাসী
ডিগ্রির চরের নদীভাঙা মানুষের রাস্তার উপর বসবাস ও কষ্টের সাথে বেঁচে থাকার গল্প
মল্লিকপাড়ার কুঠির শিল্পের সংগ্রামী মানুষের গল্প পুরো গ্রামই যেন কুটির শিল্পের কারখানা!
দুবাই, একসময় মরুভূমির দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল, এখন এক বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। এর পিছনে রয়েছে কয়েকটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত, যেমন বাণিজ্যিক কর ছাড়, আধুনিক অবকাঠামো, এবং প্রাসঙ্গিক শিল্পে বিনিয়োগ। এই নিবন্ধে জানবো কীভাবে দুবাই বিশাল পরিমাণ সম্পদ সঞ্চয় করতে সক্ষম হয়েছে এবং আপনি যদি সেখানে যাওয়ার কথা ভাবেন, তবে কীভাবে এটি আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।
দুবাই আজ যা কিছু, তার জন্য দায়ী তার অপরিসীম দৃষ্টিভঙ্গি, দেশটির শাসকরা যে কতটা দূরদর্শী এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করেছেন, তারই ফল। তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য, পর্যটন, ফাইনান্স এবং রিয়েল এস্টেট খাতে প্রবৃদ্ধি এই শহরকে বিশ্বের অন্যতম বড় অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। দুবাইয়ের অগ্রগতির পেছনে কিছু মূল কারণ রয়েছে:
দুবাইয়ের আকাশচুম্বী ভবন, উচ্চমানের রাস্তা, মেট্রো সিস্টেম এবং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর শহরটিকে বিশ্বের অন্যতম আধুনিক নগরীতে পরিণত করেছে।
দুবাই সরকার ব্যবসায়ীদের জন্য আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করেছে, যার মধ্যে করের ব্যাপক ছাড় রয়েছে। বিশেষ করে কোম্পানি নিবন্ধন ও ব্যবসা পরিচালনার জন্য এখানে তেমন কোনো কর নেই।
আপনি যদি ক্যারিয়ার গড়তে চান, চাকরি বা ব্যবসা শুরু করতে চান, দুবাই হতে পারে সেরা জায়গা। এখানে চাকরির বাজারের আকর্ষণীয় সুযোগ, উচ্চ বেতন এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর উপস্থিতি আপনাকে দ্রুত পেশাগত উন্নতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। সেইসাথে, এখানে বসবাসের মানও অত্যন্ত উচ্চ, যা জীবনযাত্রার স্বাচ্ছন্দ্য এবং বিলাসিতা উপভোগ করার সুযোগ দেয়।
এটা কি আপনার জন্য উপকারী হবে?
দুবাইয়ের কর্মসংস্থান বাজারে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ থাকতে পারে, তবে যারা বিশেষজ্ঞ ক্ষেত্র যেমন প্রযুক্তি, প্রকৌশল, এবং ফিনান্সে দক্ষ, তাদের জন্য এখানে বড় সুযোগ রয়েছে। দেশটির ব্যতিক্রমী জীবনযাত্রা এবং কাজের সুযোগ যদি আপনার আকাঙ্ক্ষার সাথে মেলে, তবে দুবাই হতে পারে আপনার স্বপ্নের গন্তব্য।
দুবাইয়ের ভবিষ্যত পরিকল্পনা অনেকটাই পরিষ্কার, এবং তার বড় অংশগুলোর মধ্যে রয়েছে নতুন নতুন প্রযুক্তি, শিল্প, এবং গ্রিন এনার্জি সেক্টরে বিনিয়োগ। একে "অর্থনীতির বৈচিত্র্য" অর্জনের জন্য তারা বিশ্বব্যাপী নাম কামিয়েছে।
দুবাই আজ যা, তার পিছনে রয়েছে চমকপ্রদ দৃষ্টিভঙ্গি এবং কঠোর পরিশ্রমের ফল। এই শহরটি এখন বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে। তবে, সেখানে যাওয়ার আগে আপনাকে ভাবতে হবে কীভাবে সেখানে আপনার ক্যারিয়ার এবং জীবনযাত্রার লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ছিল ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ ও ব্যাপক সংঘর্ষ। এই যুদ্ধের মূলে ছিল একজন অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, অ্যাডলফ হিটলার। হিটলার কিভাবে নাৎসি দলের নেতা হয়ে পৃথিবীজুড়ে অশান্তি, দুঃখ-দুর্দশা এবং মৃত্যুর মহাকাল তৈরি করেছিলেন, তা আজও ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায় হিসেবে পরিগণিত। এই লেখায় আমরা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা, এর কারণ, এবং এর পরিণতির বিশ্লেষণ করব।
প্রথম অধ্যায়: হিটলারের উত্থান ও সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব
অ্যাডলফ হিটলার ১৯৩৩ সালে জার্মানির চ্যান্সেলর হন এবং দ্রুত নিজের ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে শুরু করেন। তার লক্ষ্য ছিল "অর্ধেক জার্মানি" নয়, বরং "বিশ্বজয়ের"। হিটলার বিশ্বব্যাপী নয়া এক সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে চান, যেখানে জার্মানির প্রভাব প্রতিস্থাপন করা হবে। তার এই মনোভাব এবং পরিকল্পনা ছিল অত্যন্ত বিস্তৃত এবং ভয়াবহ। তাছাড়া, হিটলার প্রচারের মাধ্যমে জনমনে এক ধরনের হিংসাত্মক জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন, যা তার পরিকল্পনার সাফল্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
দ্বিতীয় অধ্যায়: যুদ্ধের আগুন জ্বালানো
হিটলার প্রথমে আক্রমণ করেন পোল্যান্ডকে, যা ১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করে। পোল্যান্ডের আক্রমণ এক ধরনের বৈশ্বিক অশান্তি সৃষ্টি করে, কারণ এতে জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্স। এই আক্রমণের মাধ্যমে হিটলার দেখিয়ে দেন যে, তিনি পৃথিবীকে একটি ভিন্ন গতি এবং নির্দেশনায় পরিচালিত করতে চান।
তৃতীয় অধ্যায়: যুদ্ধের বিস্তার
এছাড়া, হিটলার দখল করে নেয় ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, যার মধ্যে রয়েছে ডেনমার্ক, নরওয়ে, এবং নেদারল্যান্ডস। একই সময়, তার বাহিনী আক্রমণ করে রাশিয়ার বিশাল অঞ্চলে, যা পূর্ব ইউরোপে ব্যাপক অস্থিরতা তৈরি করে। ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের মধ্যে যুদ্ধের মূল লক্ষ্য ছিল জার্মানির আগ্রাসন থামানো, কিন্তু হিটলার তার বুদ্ধিমত্তা এবং সামরিক শক্তির মাধ্যমে একের পর এক দেশকে জয় করতে থাকেন।
চতুর্থ অধ্যায়: যুক্তরাষ্ট্রের প্রবেশ এবং যুদ্ধের মোড় পরিবর্তন
যুদ্ধের শেষের দিকে, ১৯৪১ সালে হিটলার সিদ্ধান্ত নেন সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আক্রমণ করার। এই সময়, পের্ল হারবারে জাপানের আক্রমণের পর যুক্তরাষ্ট্রও যুদ্ধে প্রবেশ করে। এতে যুদ্ধের প্রকৃতি এবং তার ফলাফল একেবারে পরিবর্তিত হয়ে যায়। এটি ছিল যুদ্ধের মোড় পরিবর্তনের মুহূর্ত।
পঞ্চম অধ্যায়: হিটলারের পতন
এভাবে বিশ্বজুড়ে হত্যাযজ্ঞ এবং ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর, ১৯৪৫ সালে হিটলারের বাহিনী স্তব্ধ হয়ে পড়ে। জার্মানির রাজধানী বার্লিনে সোভিয়েত বাহিনী আক্রমণ করলে হিটলার আত্মহত্যা করেন। এর ফলে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে এবং পৃথিবী এক নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করে। তবে, হিটলারের কর্মকাণ্ড এবং তার অশুভ শক্তির প্রভাবে পৃথিবী দীর্ঘকাল জর্জরিত ছিল।
সাম্প্রতিক প্রতিফলন
আজও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের উপর আলোচনা এবং বিশ্লেষণ অব্যাহত রয়েছে, কারণ এর প্রভাব কেবল ঐতিহাসিক নয়, বরং মানব সমাজের মধ্যে অগণিত পরিবর্তন এবং শিক্ষা নিয়ে এসেছে। হিটলারের আগ্রাসী মনোভাব, তার নেতৃত্বের স্টাইল এবং বিশ্বকে যুদ্ধের পথে ঠেলে দেওয়া আমাদের শেখায় যে, রাজনৈতিক নেতৃত্বের দায়িত্ব এবং মানবিক মূল্যবোধের গুরুত্ব কতটা অপরিহার্য।
পাকিস্তানে বাঙালিদের গ্রামীণ জীবনযাপন
কিভাবে টিকে থাকে আমাদের অস্তিত্ব?
পাকিস্তানের পশতুন পাঠানদের গ্রামীণ জীবনযাপন।
ছাত্র নেতাকর্মীদের ধাবী, থার্ড পার্টি এসে তাদের কর্মসূচি বানচাল করছে