close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

Avanti il prossimo

কসবামাজাইলে ত্রাসের রাজত্ব: লিয়াকত মাস্টারের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ

15,134 Visualizzazioni· 27/08/25
In Crimine

কসবামাজাইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত খান ওরফে লিয়াকত মাস্টারের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের দাবি, আওয়ামী লীগের বর্তমান সময়ে তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করে জমি দখল, নারী নির্যাতন এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত। এসব অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তিনি বহাল তবিয়তে রয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। এতে স্থানীয় জনগণের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
অভিযোগের বিস্তারিত: স্থানীয় একাধিক সূত্র এবং ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, লিয়াকত মাস্টার তার রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন। তার বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগগুলো হলো:
জমি দখল: নিরীহ ও অসহায় মানুষের জমি জোরপূর্বক দখল করে নিচ্ছেন। যারা প্রতিবাদ করতে সাহস করেন, তাদের ওপর নেমে আসে হামলা ও হুমকি।
নারী নির্যাতন: তার বিরুদ্ধে একাধিক নারী নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। তবে ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস করেন না।
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড: এলাকায় যেকোনো বিরোধ বা সালিশে তিনি সন্ত্রাসী কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রভাব বিস্তার করেন। তার ক্ষমতার দাপটে সাধারণ মানুষ নিজেদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।প্র
শাসনের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন: লিয়াকত মাস্টারের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ দীর্ঘদিনের হলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। স্থানীয়দের প্রশ্ন, একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি কেন রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় এতোদিন ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছেন? এই নীরবতা নিয়ে জনমনে গভীর সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে।
জনগণের ক্ষোভ ও উদ্বেগ: স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, "আমরা আতঙ্কে আছি। যখন তখন আমাদের ওপর হামলা হয়, আমাদের জমি দখল হয়। কিন্তু কোনো বিচার পাই না।" এই পরিস্থিতি যদি চলতে থাকে, তবে এলাকায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয় সচেতন মহল।

Mostra di più

 0 Commenti sort   Ordina per


Avanti il prossimo