ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
- National
- Politics
- International
- Crime
- Law-Court
- Entertainment
- Religion and Education
- District News
- Exclusive
- Sports News
- Agriculture-Economy and Trade
- Interview
- Ramadan
- Documentary
- Health & Beauty
- Earn Money Online
- Kids
- Tech Review
- Book Review
- History
- Tour and Travel
- Stock Market
- Bangladesh
- Stock Video Footage
- Podcast
- Other
নেতা নয় খাদেম হতে চাই:ঝালকাঠি-২ আসনে ইসলামী আন্দোলন প্রার্থীর গণসংযোগ
ঝালকাঠি-২ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী আলহাজ্ব ডাঃ সিরাজুল ইসলাম সিরাজী বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করছেন। গত ২৬ আগস্ট আখরপাড়া বাজার, পাওতা বাজার, দেলদুয়ার বাজার, মুখিয়া বাজার, কুলকাঠি বাজার, কলেজ খেয়াঘাট এবং সরই ও মাটিভাঙা বাজারে তিনি স্থানীয় জনগণের সাথে মতবিনিময় করেন।
ডাঃ সিরাজীর এই গণসংযোগের মূল লক্ষ্য ছিল স্থানীয় জনগণের বিভিন্ন সমস্যার কথা শোনা এবং তাদের সমর্থন অর্জন করা। তিনি তার বক্তব্যে উল্লেখ করেন, "আমরা ইসলামী মূল্যবোধের ভিত্তিতে একটি সুষম সমাজ গড়ে তুলতে চাই। জনগণের সেবা করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।"
গণসংযোগের সময় স্থানীয় বাজারগুলোর ব্যবসায়ী এবং সাধারণ জনগণের সাথে সরাসরি আলাপ করেন ডাঃ সিরাজী। তিনি তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে সমাধানের আশ্বাস দেন। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মূলত বাজারের অবকাঠামোগত সমস্যা এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
গণসংযোগের সময় ডাঃ সিরাজী বলেন, "আমরা জনগণের সেবায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আমাদের দলের মূল এজেন্ডা হলো দুর্নীতিমুক্ত একটি সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে সবাই সমান সুযোগ পাবে।"
স্থানীয় ভোটারদের মধ্যে ডাঃ সিরাজীর এই উদ্যোগ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ তার রাজনীতির নীতিগত দিক নিয়ে সন্তুষ্ট হলেও, অন্যরা তার দলের কার্যক্রম এবং প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
বিশ্লেষকগণ মনে করছেন, ঝালকাঠি-২ আসনে ইসলামী আন্দোলনের এই প্রচেষ্টা নির্বাচনী প্রতিযোগিতায় একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে। তারা মনে করেন, এই গণসংযোগের মাধ্যমে ডাঃ সিরাজী ভোটারদের কাছে তার মতাদর্শ এবং দলের নীতি তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন।
ভবিষ্যতে এই ধরনের গণসংযোগ ঝালকাঠি-২ আসনের সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কতটা প্রভাব ফেলবে তা সময়ই বলে দেবে। তবে ডাঃ সিরাজীর এই প্রচেষ্টা স্থানীয় রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।