close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

Sljedeći

নড়াইলের বাঁশগ্রাম ইউনিয়নের হুগলাডাঙ্গা গ্রামের নাভিয়া বেগম প্রেমিক হাবীব মোল্যার কাছ থেকে প্রতারনার

7 Pogledi· 27/08/25
Nayim Tito
Nayim Tito
Pretplatnici
0

⁣নড়াইলের বাঁশগ্রাম ইউনিয়নের হুগলাডাঙ্গা গ্রামের নাভিয়া বেগম প্রেমিক হাবীব মোল্যার কাছ থেকে প্রতারনার মাধ্যমে লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ।।



প্রেম মানেনা বাঁধা প্রেম হয় সাদা তাইতো বিবাহিত হোক বা না হোক অবৈধ সম্পর্কে জড়াতে একটু ও পিছু পা হন না প্রেমে পাগল মহিলা বা পুরুষ। আর এই প্রেম প্রেম সম্পর্ক কে ঘিরে হয যত সব প্রতারনা, ব্লাকমেইল, ও অর্বচারী যত সব ঘটনা।

তেমনি এক বিবাহিত মহিলা প্রেমের ফাঁদে ফেলে একজন পুরুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া গল্প।। নড়াইলের বাঁশগ্রাম ইউনিয়নের হবখালী গ্রামের বিবাহিত নাভিয়া বেগম পিতা: জলিল মোল্যা, মাতা: জাবেদা বেগম এর দুই মেয়ের মধ্যে বড় মেয়ে নাভিয়া বেগমের বিবাহ হয় একই ইউনিয়নের নন্দখোলা হুগলাডাঙ্গা কাটা খালের কাছে। এটা তার দ্বিতীয় বিবাহ,,,এর আগে ও একটা বিবাহ ছিলো বিশ্বস্ত সুত্রে জানা যায়। বিবাহ বহির্ভূত মোবাইলের মাধ্যমে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন হাবীব মোল্যা নামে গ্রাম: সিদ্ধি পাশা চন্দ্রপুর ইউনিয়ন অভয়নগর থানা যশোর একজন প্রবাসীর সাথে। দীর্ঘদিনে মোবাইলের মাধ্যমে আলাপচারীতায় নাভিয়া ও হাবীব দুজনই খুবই ঘনিষ্ট হয়ে যায় এবং দুজনই স্বামী স্ত্রীর মত ভিডিও কলে মিশতে থাকেন। এবং স্বামী স্ত্রীর মত সস্পর্কে জড়িত হয়ে দুজন দুজনের কাছে চলে আসেন,, নাভিয়া ভুলে যায় বর্তমান স্বামীর কথা, স্বামী হিসাবে হাবীব কে মেনে নিয়ে ভিডিও কলে বর্তমান স্বামীর অগোচরে হাবীবের সাথে সম্পুর্ন ফ্রী হয়ে স্বামীর ন্যায় মিশতে থাকেন এবং দুজনে ঘনিষ্ট ও বিশ্বস্ত হয়ে যান,, এরই সুযোগ নেন বর্তমান স্বামী বহির্ভুত সম্পর্কে জড়ানো নাভিয়া বেগম,,, স্বামী থাকা সত্তে ও হাবীব কে স্বামী হিসাবে মেনে নিয়ে বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন কারন দেখিয়ে হাবীবের কাছ থেকে প্রায়; নগদ ১৭০০০০ টাকা বিকাশ সিমের মাধ্যমে নেয়। সেই নাম্বার নিচে দেওয়া হলো:: ০১৯৯৫৭২৩১৪৩ ও ০১৯৮৩৯৩৯২৮৭ বিকাশ পারসোনাল সাথে আরো অনেক গিফট বিভিন্ন ছলতাচুরির মাধ্যমে নেয়। এবং দুজনে সিদ্ধান্ত নেয় বিদেশ থেকে হাবীব বাড়ীতে আসলে বিয়ে করবে এবং সংসার করবে।।
কিন্তু নাভিয়ার এই প্রতারনা হাবীব বুঝতে পারেনি সে সরল বিশ্বাসে নাভিয়া কে বিশ্বাস করে নিজের স্ত্রীর মত মেনে নিয়ে যখন যা চোয়েছে তখনই তাই পাঠাইছে কিন্তু নাভিয়া হাবিব কে প্রতারিত করে হটাৎ সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়, এতে হাবীব দিশেহারা হয়ে পড়ে, অনেক চেষ্টা করে নাভিয়ার সাথে যোগাযোগ করার জন্য কিন্তু নাভিয়া তার ব্যবহিত সকল নাম্বার বন্ধ করে দিয়ে বিভিন্ন ভাবে নাভিয়ার ভাইদের দিয়ে আসলাম মোল্যা,খোরশেদ মোল্যা,মাসুদ মোল্যা ও ছোট বোন সাফিয়া খাতুন সহ অন্যান্য লোকজনের মাধ্যমে হাবীব কে হুমকি দিয়ে আসছে ও হেনস্হা করার পায়তারা করছে, চরম নিরাপত্তাহীনতায় হাবীব দেশের বাড়ীতে আসতে পারছে না,,বাড়ীতে আসলে হইতো হাবীব কে আঘাত করার টেষ্টা করা হবে।এব্যাপারে হাবীব প্রসাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।

Prikaži više

 0 Komentari sort   Poredaj po


Sljedeći