Susunod

জিয়াউর রহমান,খালেদা জিয়া,তারেক রহমানের ছবি অবমাননা বকশীগঞ্জে বাস মালিক সমিতির দুই নেতার পাল্টাপাল্টি

267 Mga view· 31/05/25
Ratan Entiser
Ratan Entiser
Mga subscriber
0





সাবেক রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমান,সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা
জিয়া,বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি ছুড়ে ফেলে অবমাননার অভিযোগ উঠেছে। বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিলন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন সমিতির সভাপতি বিপ্লব সওদাগর। শনিবার বিকালে সংবাদ সম্মেলন করে এই দাবি জানান তিনি। তবে অভিযোগ ভিত্তিহীন ও সাজানো দাবি করেছেন মিলন ও আমিনুল ইসলাম। জানা যায়,২০২৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর কমিটি গঠনের পর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড মোড়ে একটি ঘর নিয়ে সমিতির কার্যক্রম চালিয়ে আসছিলেন তারা। অফিসের দেয়ালে জিয়াউর রহমান,খালেদা জিয়া,তারেক রহমানের ছবি রাখা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যায় বকশীগঞ্জ বাস মালিক সমিতির কার্যালয় থেকে ছবি গুলো নামিয়ে মাটিতে রাখা হয়। বাস মালিক সমিতির সভাপতি যুবদল নেতা বিপ্লব সওদাগরের অভিযোগ সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিলন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত। তাৎক্ষনিক তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে এর প্রতিবাদ করেন। রাতেই সাধারণ সম্পাদক মিলন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে বকশীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। বাদী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির। বাস মালিক সমিতির সভাপতি বিপ্লব সওদাগর বলেন,মিলন ও আমিনুল আওয়ামীলীগের দোসর বলেই তারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান,সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি মাটিতে ফেলে রেখে অবমাননা করেছেন। তিনি আরো বলেন মিলনের স্ত্রী ছিলেন কৃষি বিশ্বদ্যিালয় ছাত্রলীগের পদধারী নেতা। কোঠায় প্রশাসন ক্যাডারে নিয়োগ পেয়েছেন। স্ত্রীর দাপট দেখিয়ে বেকার মিলন এখন অর্ধশত কোটি টাকার মালিক। ১০ টি গাড়ি একাধিক বাড়ির মালিক বনে গেছেন মিলন। তাই দুর্নীতিবাজ মিলন ও আমিনুলকে দ্রুত গ্রেফতার করতে হবে। অন্যথায় নেতাকর্মীদেও সাধে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কঠোন আন্দোলন গড়ে তোলার হুশিয়ারি দেন তিনি।

তবে এই অভিযোগ সাজানো দাবি করেছেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিলন। মাহমুদুল হাসান মিলন বলেন,বিপ্লব সওদাগরের কোন বাস নেই,আমার গাড়ি দিয়েই সে মালিক সেজেছে। তিনি সবাইকে বাদ দিয়ে একক ভাবে সব কিছু করেন। আমাকে হেয় করতে ছবি অবমাননার মিথ্যা নাটক সাজিয়ে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

বকশীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার শাকের আহাম্মেদ বলেন,অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Magpakita ng higit pa

 0 Mga komento sort   Pagbukud-bukurin Ayon


Susunod