close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

Следующий

⁣হবিগঞ্জে গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা, দেবর পলাতক.....

11 Просмотры· 28/07/25
Al Mamun Gazi
Al Mamun Gazi
11 Подписчики
11

হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইল গ্রামে এক গৃহবধূকে গলা কেটে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যায় নিজ ঘর থেকে আলম বেগম (৩০) নামের ওই নারীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি পইল গ্রামের শান্তিনগর এলাকার বাসিন্দা সবজি ব্যবসায়ী মনিরুজ্জামান সিতু মিয়ার স্ত্রী।


নিহতের স্বামী ঘটনার সময় স্থানীয় বাজারে সবজি বিক্রি করছিলেন। পুলিশ ও স্থানীয়দের ধারণা, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে তার ছোট ভাই কদর আলী (দেবর) এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে পলাতক হয়েছেন।


সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এটিএম শাহাবুদ্দিন শাহীন বলেন, “প্রাথমিক তদন্তে পারিবারিক বিরোধ থেকেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে আমরা ধারণা করছি। নিহতের দেবর কদর আলী ঘটনার পর থেকে পলাতক। তাকে আটকে অভিযান চলছে।”


স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল মিন্টু বলেন, “দুই ভাইয়ের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। আমি কয়েকবার মীমাংসাও করেছি। ধারণা করছি এই বিরোধ থেকেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে।”


নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী জানায়, ঘটনার সময় আলম বেগম বাড়িতে একা ছিলেন। তার ছেলে সন্ধ্যায় বাজার থেকে ফিরে মায়ের গলাকাটা লাশ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার শুরু করে। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে তারা মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।


এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। নিহতের পরিবার দ্রুত কদর আলীর গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছে।



হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইল গ্রামে এক গৃহবধূকে গলা কেটে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যায় নিজ ঘর থেকে আলম বেগম (৩০) নামের ওই নারীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি পইল গ্রামের শান্তিনগর এলাকার বাসিন্দা সবজি ব্যবসায়ী মনিরুজ্জামান সিতু মিয়ার স্ত্রী।

নিহতের স্বামী ঘটনার সময় স্থানীয় বাজারে সবজি বিক্রি করছিলেন। পুলিশ ও স্থানীয়দের ধারণা, পারিবারিক বিরোধের জের ধরে তার ছোট ভাই কদর আলী (দেবর) এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে পলাতক হয়েছেন।

সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এটিএম শাহাবুদ্দিন শাহীন বলেন, “প্রাথমিক তদন্তে পারিবারিক বিরোধ থেকেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে আমরা ধারণা করছি। নিহতের দেবর কদর আলী ঘটনার পর থেকে পলাতক। তাকে আটকে অভিযান চলছে।”

স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল জলিল মিন্টু বলেন, “দুই ভাইয়ের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। আমি কয়েকবার মীমাংসাও করেছি। ধারণা করছি এই বিরোধ থেকেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে।”

নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসী জানায়, ঘটনার সময় আলম বেগম বাড়িতে একা ছিলেন। তার ছেলে সন্ধ্যায় বাজার থেকে ফিরে মায়ের গলাকাটা লাশ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার শুরু করে। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে তারা মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। নিহতের পরিবার দ্রুত কদর আলীর গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছে।⁣

Показать больше

 0 Комментарии sort   Сортировать по


Следующий