close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

Sljedeći

⁣নিজের বাড়ির সামনে কোনো মুসলমান I Love Muhammad লিখলে তার বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়ার হুমকি

50 Pogledi· 07/10/25
Mamun Sorder
Mamun Sorder
137 Pretplatnici
137

⁣নিজের বাড়ির সামনে কোনো মুসলমান "I Love Muhammad" লিখলে তার বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়েছে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।
এছাড়াও সব মুসলিম ধর্মীয় মিছিলে "I Love Muhammad" ব্যানার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই ব্যানার ও পোষ্টার নিয়ে মিছিল করার জন্য অনেক মুসলমানকে পিটিয়ে ভারতের পুলিশ অ্যারেস্ট করেছে। মুসলমান ছেলেদের মোটর বাইকে "I Love Muhammad" স্টিকার থাকার জন্য তাদেরকে পুলিশ জরিমানাও করছে উত্তর ভারতে।
ভিডিওতে দেখতে পাচ্ছেন বুলডোজার দিয়ে বাড়ি গুঁড়িয়ে দেয়ার হুমকি আসার পর থেকে মুসলমানেরা তাদের বাড়ির সামনে থেকে "I Love Muhammad" স্টিকার বা পোস্টার সরিয়ে ফেলছে।
"I Love Muhammad" লেখার জন্য সংখ্যালঘু মুসলমানদেরকে শাস্তি পেতে হলেও প্রতিটা শহরে হাজার হাজার হিন্দু বাড়ির সামনে "জয় শ্রীরাম", "জয় হনুমান", "হর হর মহাদেব" বা "হরে রাম হরে কৃষ্ণ" লেখা আছে এবং তাতে বিজেপি সরকারের কোনো আপত্তি নেই। নরেন্দ্র মোদির বিজেপির শাসনে সংখ্যালঘুদের এই রকম জঘন্য মাত্রায় নির্যাতন সহ্য করতে হচ্ছে।
আমেরিকা বা ইউরোপে কি "I Love Jesus" ব্যানার বা পোস্টার সাথে থাকার জন্য তাকে পুলিশ অ্যারেস্ট করতে পারে? কক্ষনো নয়। আসলে এটা পৃথিবীর সব সভ্য দেশের বেশীর ভাগ মানুষের পক্ষে বিশ্বাস করতেই সময় লাগবে যে "I Love Muhammad" পোস্টার, ব্যানার বা স্টিকার সঙ্গে থাকার জন্য ভারতে কোনো মুসলমানকে পুলিশ শাস্তি দিচ্ছে বা সরকার তাদের বাড়ীঘর বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিচ্ছে।
এই ভারত যেভাবে সংখ্যালঘু মুসলমানেরা বিজেপিশাসিত সরকারের হাতে জুলুমের শিকার হচ্ছে সেভাবে সংখ্যালঘু হিন্দুরা কখনো বাংলাদেশে সরকারের হাতে জুলুমের শিকার হতেই পারে না। ভারতে অনেক হিন্দুত্ব সংগঠনের সমর্থকেরা প্রায়ই মুসলমানদের উপর বিভিন্ন রকমের জুলুম করে, পিটিয়ে হত্যাও করে।
বাংলাদেশে কোনো ইসলামিক সংগঠন বা দল হিন্দুদের উপর এইরকম জুলুম করেছে তা কেউ দেখাতে পারবে না। তবু ভারতের বিজেপি নেতারা এবং সরকার-পন্থী গোদি মিডিয়া অত্যন্ত হাস্যকরভাবে প্রায়ই অভিযোগ তুলে যে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নাই ও তারা নির্যাতনের শিকার।

Prikaži više

 0 Komentari sort   Poredaj po


Sljedeći