close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

下一个

কুষ্টিয়ায় তাপ প্রবাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন।

14 意见· 11/05/25
Badsha Alamgir
Badsha Alamgir
8 订户
8

কুষ্টিয়ায় তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে জনজীবন। কোথাও মিলছে না স্বস্তি। সবখানে যেন হাঁসফাঁস অবস্থা। শনিবার (১০ মে) জেলার সব রেকর্ড ছাড়িয়ে তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত এটিই এই জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড।


এদিকে, তীব্র তাপপ্রবাহে শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা-ভ্যানচালকরা অস্থির হয়ে পড়েছেন। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে কৃষক ও খেটে খাওয়া মানুষ।


গত বছরের মতো এ বছরও গরমে পুড়বে দেশে, এমনটাই আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৪ সাল। গত এপ্রিলে তাপমাত্রা ছিল ৭৬ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এপ্রিল থেকে মে মাস পর্যন্ত দেশে টানা ৩৫ দিন তাপপ্রবাহ চলে। এবারও তাপমাত্রার চোখরাঙানি দেখছেন

আবহাওয়াবিদরা।


গড় তাপমাত্রা ৩৬ থেকে ৩৭ দশমিক নয় ডিগ্রি সেলসিয়াস হলে মৃদু, ৩৮ থেকে ৩৯ দশমিক নয় ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত মাঝারি, ৪০ থেকে ৪১ দশমিক নয় ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তীব্র এবং তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা এর বেশি হলে অতি তীব্র তাপদাহ বিবেচনা করা হয়।


তীব্র তাপপ্রবাহে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন জেলাবাসীকে পরামর্শ দিয়ে বলেন, তীব্র তাপপ্রবাহে বয়স্কদের হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে সবচেয়ে বেশি। ৩৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা পার হলেই ঝুঁকি থাকে। এ জন্য অতি প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া বাইরে বের না হতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বেশি বেশি পানি, ও ফলমূল খেতে বলা হচ্ছে। শিশু-কিশোরদের ঘন পানি ও শরবত পান করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।


কুষ্টিয়ার একজন ভ্রাম্যমান তিলে খাঁচা বিক্রেতা বলেন, প্রচন্ড রোদে বেশিরভাগ মানুষ প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হচ্ছে না, এজন্য আমাদের বিক্রি অনেক কম।


ফুটপাতের একজন লিচু বিক্রেতা বলেন, এই গরমে আমরা নিজেরাই টিকতে পারছি না তারপরও আমাদের পেটের দায়ে বের হতে হচ্ছে। প্রচন্ড রোদের কারণে মানুষ বাইরে আসছে না। এজন্য বেঁচাকেনা নেই বললেই চলে। তবে আমরা আশা করছি বিকালের দিকে মানুষজন বের হবে আর আমাদের বেঁচাকেনা ভালো হবে।


কুষ্টিয়া কুমারখালীর আবহাওয়া অফিস বলছেন, আগামী কয়েক দিন তাপপ্রবাহ আরো বাড়তে পারে।

显示更多

 0 注释 sort   排序方式


下一个