close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

اگلا

ঝালকাঠির রাজাপুরে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে পলেস্তারা ধসে পড়ে আহত ৭।

12 مناظر· 20/07/25
MD  IMRAN MUNSHI
MD IMRAN MUNSHI
7 سبسکرائبرز
7

⁣ঝালকাঠিতে মাদ্রাসার পরীক্ষা চলাকালে ভবনের পলেস্তারা খসে পড়ে ৭ শিক্ষার্থী আহত, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ধসের শঙ্কা

ঝালকাঠির রাজাপুরের মঠবাড়ী মোহাম্মাদীয়া দাখিল মাদ্রাসার পরীক্ষা চলাকালে জরাজীর্ণ ভবনের পলেস্তারা খসে পড়ে ৭ শিক্ষার্থী আহত হওয়র ঘটনা ঘটেছে।

রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নবম ও দশম শ্রেণির দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা চলাকালে ভবনের ছাদের পলেস্তারা ও বিমের অংশ খসে পড়লে অন্তত ৭ জন শিক্ষার্থী আহত হয়।
দায়িত্বরত শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, পরীক্ষা চলাকালে হঠাৎ কয়েক স্থানের পলেস্তারা খসে পড়ে ৬/৭ জন শিক্ষার্থী আহত হয়। তাদের তাৎক্ষণিক প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং পরবর্তীতে পাশের একটি নিরাপদ কক্ষে স্থানান্তর করে পরীক্ষার কার্যক্রম চালানো হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং অনেক অভিভাবক মাদ্রাসায় ছুটে আসেন সন্তানদের খোঁজ নিতে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত মঠবাড়ী মোহাম্মাদীয়া দাখিল মাদ্রাসায় বর্তমানে প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে। ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরে নির্মিত তিন কক্ষ বিশিষ্ট একতলা ভবনটিই এখন শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় ভবনটি আজ মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ছাদের বিভিন্ন স্থানে ফাটল ধরেছে, পিলার দুর্বল হয়ে পড়েছে এবং ছাদের নিচের অংশের প্লাস্টার খসে পড়ছে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এর আগেও ভবনের ছাঁদ ও বিমের অংশ ধসে পড়েছে।

মাদ্রাসার সুপার মোঃ আঃ মন্নান জানান, বহুবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা পরিদর্শন করে ভবনটি ব্যবহার অনুপযোগী বলে মত দিয়েছেন এবং শ্রেণিকক্ষে পাঠদান বন্ধ রাখার সুপারিশ করেছেন। তারপরও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

তিনি আরও জানান, “আজকের ঘটনায় কোমলমতি শিক্ষার্থীরা আহত হয়েছে, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা দ্রুত ভবনটি মেরামত এবং একটি নতুন একাডেমিক ভবনের জন্য বরাদ্দের জোর দাবি জানাচ্ছি।”

স্থানীয় অভিভাবক ও সচেতন মহল জানান, দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ভবনটিতে পাঠদান চলছে। আজকের ঘটনার পর শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তারা।

এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ প্রধান প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি আবেদন জানিয়েছেন। রাজাপুরের ইউএনও রাহুল চন্দ জানিয়েছেন, এ বিষয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের অবহিত করা হয়.....

مزید دکھائیں

 0 تبصرے sort   ترتیب دیں


اگلا