close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

Als nächstes

আওয়ামী লীগেকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা, তৃনমূলে তীব্র ক্ষোভ

3,164 Ansichten· 26/07/25
MD  IMRAN MUNSHI
MD IMRAN MUNSHI
5 Abonnenten
5
Im Politik

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়াতে শুক্রবার বিকালে এক সভায় বক্তব্যে বলেন আওয়ামী লীগকে প্রকাশ্যে বিএনপিতে যোগদানের বার্তা দিলেন কাঠালিয়া উপজেলা সভাপতি! তৃণমূলে তীব্র ক্ষোভ..
কাঠালিয়ার শৌজলিয়া ইউনিয়নে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র আয়োজিত এক রাজনৈতিক আলোচনা সভায় কাঠালিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি জালালুর রহমান আকন এর বক্তব্যে তীব্র ক্ষোভ ও সমালোচনার ঝড় উঠেছে তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মীদের মাঝে।

সভায় জালালুর রহমান আকন বলেন,
“জামাল ভাই (রফিকুল ইসলাম জামাল) এমপি হবেন, মন্ত্রী হবেন। যারা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমরের সাথে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়েছেন, ওমরলীগ নামে পরিচিত, তারা যদি আমাদের সঙ্গে ফিরে আসেন, তাহলে সাধারণ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। তবে জামাল ভাই যদি এমপি-মন্ত্রী হন, তখন যদি ফিরে আসেন তাহলে তাদের দূর দূর করে তাড়িয়ে দেওয়া হবে।”

এসময় উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন -বিএনপি'র কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম জামাল, বিশেষ অতিথি -রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও অ্যাডভোকেট মাহেব হোসেন রাজাপুর উপজেলা যুবদলের সভাপতি পারভেজ, ঝালকাঠি জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আজাদুর রহমান ও সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক হেদায়েতুল্লাহ সোহেল সহ কাঠালিয়া ও রাজাপুর উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠন।

জালাল আকনের এই বক্তব্যে চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছে তৃণমূল বিএনপির নেতাকর্মীরা। তারা বলছেন,
একজন উপজেলা সভাপতি হয়ে কীভাবে তিনি বিএনপির কর্মসূচিতে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগ কে বিএনপিতে যোগদানের বার্তা দেন? এটি সম্পূর্ণ দলবিরোধী ও অসংগঠনিক আচরণ।

স্থানীয় একজন ইউনিয়ন বিএনপি নেতা বলেন,
আওয়ামী লীগকে বিএনপির মঞ্চে স্বাগত জানানো কিংবা ‘সাধারণ ক্ষমা’ দেওয়ার মতো বক্তব্যের কোনও এখতিয়ার উপজেলা সভাপতির নেই। এতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।

বিএনপির বহু নেতাকর্মী মনে করছেন, জালালুর রহমান আকনের এই বক্তব্য বিএনপির আদর্শ ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। তারা এমন বক্তব্যকে “আওয়ামী লীগকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়ার সমতুল্য” বলে মন্তব্য করেছেন এবং অবিলম্বে দলের ঊর্ধ্বতন মহলের কাছে এই বক্তব্যের ব্যাখ্যা চেয়েছেন।

স্থানীয় পর্যবেক্ষক মহলের মতে, এই ধরনের বিতর্কিত বক্তব্য দলের ভিতরে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে এবং আন্দোলনের মাঠের শক্তিকে দুর্বল করার আশঙ্কা তৈরি করছে।

Zeig mehr

 0 Bemerkungen sort   Sortiere nach


Als nächstes