close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

التالي

শেষ মুহূর্তে ক্রেতা ছুটছেন ঐতিহ্যবাহী পশুর হাটে

976 المشاهدات· 03/06/25
Imran Hossain
Imran Hossain
2 مشتركين
2
في وطني

শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী তৈলারদ্বীপ সরকারহাট কোরবানির পশুর বাজারে। হাটে বড় গরুর তুলনায় ছোট ও মাঝারি গরুর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। জনসমাগম আর হাকডাকে মুখরিত হাটে পশুর দাম নিয়ে পাল্টাপাল্টি মতভেদ রয়েছে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মাঝে।

এক একটি গুরু বিক্রি হচ্ছে এক লাখ টাকা থেকে শুরু করে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত।

উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী, ছোট বড় নানান সাইজের গরু, মহিষ ও ছাগলের বড় হাট হিসেবে সরকার হাট গত ২০ বছরের বেশি সময় ধরে দক্ষিণ চট্টগ্রামের বড় পশুর হাটের মধ্যে অন্যতম। সারাদেশে এ হাটের ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে।
ফলে সারা বছর এ হাটে রেকর্ড পরিমাণ গবাদি পশু বিক্রি হয়। যার কারণে প্রতি বছর প্রায় ৭ কোটি টাকা বেশি এই হাট ইজারায় উঠে। এ হাটে দুইশ’র বেশি গবাদি পশু বিক্রেতাও রয়েছেন। তাছাড়া সরকার হাটকে ঘিরে দক্ষিণ চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও আশপাশ এলাকায় একশ’র বেশি খামার গড়ে উঠেছে। খামারগুলিতে দেশি, বিদেশি গবাদি পশুর উৎপাদন হয়। উৎপাদিত গরু–মহিষ কুরবানের ঈদে চট্টগ্রামের মানুষের চাহিদা মেটাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

বর্তমানে এ হাটে ক্রেতা বিক্রেতাদের চাহিদার কথা বিবেচনা করে সাপ্তাহিক বাজার ছাড়াও প্রতিদিন গবাদি পশু বেচাকেনা হবে বলে জানা গেছে। উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও কম খরচে পরিবহন সুবিধার কারণে এ হাটের বাড়তি কদর পুরো চট্টগ্রামে।


এবার ঈদকে সামনে রেখে আনোয়ারা ও কর্ণফুলীতে স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে পশুর হাট রয়েছে ২২টি। শেষ সময়ে ক্রেতা-বিক্রেতার আনাগোনায় সরকার হাট মুখরিত থাকলেও দুই উপজেলার অন্য হাটে ক্রেতার দেখা মিলেনি গত ৫দিনেও। অন্যান্য বছরের তুলনায় পশুর দাম অনেকটা কম বলে জানান বিক্রেতারা। তবে পশুর দাম নিয়ে ক্রেতাদের রয়েছে নানা মতপার্থক্য বেশীরভাগ ক্রেতাই পশুর দাম বেশি বললেও কেউ কেউ আবার বলছেন গরুর দাম নাগালের মধ্যেই রয়েছে।গরু কেনাবেচার তারা সরকার নির্ধারিত হাসিল আদায় করছেন। নিবিঘ্নে কোরবানীর পশু কেনাবেচায় হাট কমিটির পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরদারী অব্যাহত আছে।


সরকার হাট পশুর বাজারের ইজারাদার ক্যাপ্টেন নূর মোহাম্মদ বলেন, ৭ কোটি টাকায় ইজারায় নেওয়া এ হাটের ঐতিহ্য ধরে রাখতে আমরা নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। বিশেষ করে ক্রেতা বিক্রেতাদের জন্য বাজারে রয়েছে ব্যাংকিং সুবিধাও। ক্রেতা-বিক্রেতার ভিড়ে কেউ যেন প্রতারিত না হয়, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। পাশাপাশি জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিনও রাখা হয়েছে। আশা করি, বিক্রেতারা স্বচ্ছন্দে ব্যবসা করতে পারবেন।


তিনি আরও বলেন, প্রশাসনের সহযোগিতায় আমরা বাজারে গাড়িতে গরু মহিষ উঠানোর সময় হয়রানি মূলক টাকা নেওয়া বন্ধ করেছি। কোনো প্রকার হয়রানি ছাড়াই তুলনামূলক কম হাসিলে এ হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা হচ্ছে।

أظهر المزيد

 1 تعليقات sort   ترتيب حسب


Motior Rahman Sumon
Motior Rahman Sumon منذ 1 شهر

বাহ গরুর দাম কেন?

0    0 الرد
أظهر المزيد

التالي