close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

Tiếp theo

দিনাজপুরে নৌ বিহারে রাধা কৃষ্ণ রাজবাড়ীতে

8 Lượt xem· 15/08/25
Salahuddin Ahmed
Salahuddin Ahmed
4 Người đăng ký
4

⁣আড়াইশ বছরের প্রথা অনুসরন, নৌ বিহারে রাজবাড়ীতে রাধাকৃষ্ণের বিগ্রহ
দিনাজপুর প্রতিনিধি > আড়াইশ বছর আগের রাজ পরিবারের প্রথা অনুসরন করে উৎসবের আমেজে নৌ বিহারে চড়ে দিনাজপুরের রাজবাড়ী মন্দিরে ফিরেছে রাধাকৃষ্ণের যুগল বিগ্রহ। এর আগে আজ শুক্রবার সকালে ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান আনুষ্ঠানিকতা এবং উলু ধ্বনীতে দেবতার বিগ্রহকে বিদায় জানান ভক্ত অনুরাগী সাধু সন্যাশীসহ সনাতন ধর্মালম্বীরা। উৎসবকে ঘিরে সব ধর্মের মানুষের সৌহাদ্য সম্প্রীতির মিলন মেলায় পরিনত হয় মন্দির এলাকা।
সনাতন ধর্মালম্বীদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং প্রেমিকা রাধার বিগ্রহের নৌ-বিহারকে কেন্দ্র করে পুনর্ভবা নদীর দুই তীর এবং ৪৪টি ঘাটে ছিল পুণ্যার্থীদের ভীড়। দান দক্ষিনা ফলমূল অর্পনসহ ভক্তির প্রার্থনা করেন তারা।
কাহারোল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোকলেদা খাতুন মীম জানান, নিরাপদে সুষ্ঠুভাবে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে নেওয়া হয় ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্হা।
কাহারোল বোচাগঞ্জ সার্কেলের সহকারি পুলিশ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, পুলিশের পাশাপাশি মোতায়েন নিরাপত্তার দ্বায়িত্ব পালন করেছে সেনা এবং র‍্যাবসহ স্বেচ্চাসেবীরা।
রাজ দেবোত্তর ট্রাস্টির এজেন্ট রনজিৎ কুমার সিংহ জানান, দিনাজপুরের রাজবংশের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল প্রায় সাড়ে ৫শ বছর আগে। সেই বংশের রাজা প্রাণনাথ দিনাজপুর শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তরে কাহারোল উপজেলার কান্তনগর এলাকায় কান্তজিউ মন্দির নির্মাণকাজ শুরু করেন ১৭২২ সালে । ১৭৫২ সালে সেই মন্দিরের নির্মাণ শেষ করেন তার পোষ্যপুত্র রাজা রামনাথ। ওই সময় থেকেই কান্তজিউ বিগ্রহ ৯ মাস কান্তনগর মন্দিরে এবং বাকী ৩ মাস রাখা হত শহরের রাজবাড়ী মন্দিরে।
জন্মাষ্টমীর একদিন আগে আজ শুক্রবার কান্তজিউ বিগ্রহ রাজবাড়ীতে ফিরিয়ে আনা হলেও অগ্রহায়ন মাসের রাস পূর্নিমার তিথীর আগে পালকীতে করে সড়ক পথে আবারো ফিরিয়ে আনা হয়ে থাকে কান্তজী মন্দিরে। চলে মাস ব্যাপী রাস মেলা। মেলায় ছুটে আসে আশপাশেরসক দুর দুরান্তের ভক্ত অনুরাগী সাধু সন্যাশীসহ সনাতন ধর্মালম্বীরা। পসরা সাজিয়ে বিকি কিনিতে ব্যস্ত থাকেন ক্রেতা বিক্রেতারা। বিনোদনের আসরে চলে যাত্রাপালা সার্কাস পুতুলনাচসহ নানান আয়োজন।

Cho xem nhiều hơn

 0 Bình luận sort   Sắp xếp theo


Tiếp theo