اگلا

কাঠালিয়ায় শিক্ষকের বর্বরতা: পড়া না পারায় ছাত্রীর নাক ফাটালেন শিক্ষক

4 مناظر· 13/12/25
MD  IMRAN MUNSHI
MD IMRAN MUNSHI
7 سبسکرائبرز
7
میں جرم

⁣ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় শিক্ষক হাসিবের বিরুদ্ধে দায়ের করা গুরুতর অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় অভিভাবক সমাজে এই মুহূর্তে গভীর ক্ষোভ ভর করছে। এক শৈশবকালীন শিশু মিম আক্তারের ওপর অমানবিক শারীরিক নির্যাতন চালানোর অভিযোগ উঠেছে, এবং ঘটনাটি রাজাপুর উপজেলার মনোহরপুর গ্রামের আবুল কালাম আজাদের মেয়ের সঙ্গে ঘটেছে, মিম, যা শোনা যাচ্ছে তার ফাজিল মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত একটি দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রীর উপর ঘটেছে এটি।

কাঠালিয়ার আওরাবুনিয়া নেছারিয়া ফাজিল মাদ্রাসার শিক্ষক হাসিব, যিনি ওই মাদ্রাসাতেই পড়ান এবং মিমের নানাবাড়ি আওরাবুনিয়া গ্রামে একটি প্রাইভেট কোচিংও পরিচালনা করেন, এই গুরুতর অভিযোগের বিরুদ্ধে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। গত শনিবার অনুমান করা ১১ ডিসেম্বর বিকেলের দিকে, এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে শিক্ষকের প্রাইভেট পড়ানোর রুমে, যেখানে একটি নির্দোষ শিশু শিক্ষা লাভের জন্য গিয়েছিল। অভিযোগে রয়েছে যে, পড়া না পারার 'অপরাধে' অভিযুক্ত শিক্ষক হাসিব ছাত্রীর কান ধরে টেনে তাকে তীব্রভাবে টেবিলের সাথে আঘাত করেন, যার ফলে মিম আক্তারের নাক ফেটে যায় এবং কানেও গুরুতর আঘাতের দাগ পড়ে। তা সত্ত্বেও থেমে থাকেননি শিক্ষক হাসিব; পরে তিনি একটি লাঠি ব্যবহার করে মেয়েটিকে আরও শারীরিক নির্যাতন করেন।

এই অবস্থায় গুরুতর আহত শিশুটিকে দ্রুত রাজাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে, যেখানে তার চিকিৎসা চলছে এবং পরিবারটির প্রধান আবুল কালাম আজাদ দাবি জানিয়েছেন এই অমানবিক আচরণের জন্য দায়ী শিক্ষক হাসিবকে দ্রুত আইনগত বিচারের মুখোমুখি করার। এদিকে, স্থানীয় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে এবং ঘটনা পর্যবেক্ষণের জন্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছে। তবে, অভিযুক্ত শিক্ষক হাসিবের কাছ থেকে কোনো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এ পরিস্থিতিতে, স্থানীয় অভিভাবক সমাজের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে এবং তাঁরা এমন ঘটনার প্রতিকারে কঠোর ব্যবস্থা দাবি করছেন যাতে ভবিষ্যতে এর পুনরাবৃত্তি না হয়। এই পুরো পরিস্থিতি এলাকায় ক্ষোভ ও লজ্জার মানসিকতা সৃষ্টি করেছে।

مزید دکھائیں

 0 تبصرے sort   ترتیب دیں


اگلا