close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

Næste

VID-20250602-WA0062

879 Visninger· 05/06/25
Md Azim Hossen
Md Azim Hossen
Abonnenter
0

⁣পিরোজপুরে ঈদ উল আযহা উপলক্ষে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে খামারে শাহীওয়াল, সিন্ধী ও দেশীজাতের শতাধিক ষাঁড় মোটাতাজাকরণ করা হয়েছে, হাটবাজার গুলোতে কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা


মোঃ আজিম হোসেন পিরোজপুর প্রতিনিধি :

এবারের ঈদ উপলক্ষে প্রায় ৪ কোটি টাকার গরু বিক্রির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে পিরোজপুরে কয়েকটি খামার। গরুর পাশাপাশি মহিষ, ছাগল এবং ভেড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। তবে প্রতিনিয়তই প্রাকৃতিক ভাবে গবাদিপশু হৃষ্টপুষ্টকরনের সকল পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই আসন্ন ঈদুল আযহার হাটগুলোতে যদি গবাদিপশুর দাম ভালো পাওয়া যায় তাহলে খামারীরা বাঁচবে। আর যদি বাহিরে থেকে গরু আমদানী করা হয় তাহলে সকল শ্রেণির খামারীরা লোকসানে পড়বে। তাই খামারীদের বাঁচাতে বাহির দেশ থেকে গরু আমদানী না করতে এবং প্রতিটি পণ্যের দাম কমাতে সরকারের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছেন এই খামারী।
পিরোজপর প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জানান প্রাকৃতিক উপায়ে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ করতে প্রতিনিয়তই প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পক্ষ থেকে খামারীদের সচেতন ও উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল কর্তৃক ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম প্রতিটি ইউনিয়নে গিয়ে খামারীদের অংশগ্রহণে উঠান বৈঠকের মাধ্যমে ক্ষতিকর ওষুধ ব্যবহার করে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ করলে সেই পশুর মাংস খেলে ভোক্তাদের কি কি মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে সেই বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। আসন্ন ঈদুল আযাহাকে সামনে রেখে খামারীরা সম্পূর্ন প্রাকৃতিক উপায়ে গবাদিপশু মোটাতাজাকরণ করছেন কিনা সেই বিষয়ে সব সময় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের পক্ষ থেকে কঠোর নজরদারী রাখা হয়েছে। তাই এবার ভোক্তারা অনেকটাই প্রাকৃতিক উপায়ে বড় করা গবাদিপশুগুলো কোরবানী দিতে পারবেন বলে আশা প্রকাশ করেন এই কর্মকর্তা।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলেন স্থানীয় চাহিদা পূরণের পর পার্শ্ববর্তী জেলার বিভিন্ন হাটে বিক্রির হবে।। এবার যেহেতু দেশের বাহির থেকে কোন গবাদিপশু আমদানী করবে না সরকার সেহেতু জেলার ছোট-বড় সকল শ্রেণির খামারীরা গবাদিপশুর ভালো একটা দামের মাধ্যমে লাভবান হতে পারবেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পাইকাররা এসে যেন কোন ঝামেলা ছাড়াই সুন্দর পরিবেশে পিরোজপুর জেলার হাটগুলো থেকে গবাদিপশু কিনতে পারেন সেই লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে প্রাণিসম্পদ দপ্তরও একযোগে কাজ করছে।
পুলিশ সুপার খান মুহাম্মদ আবু নাসের বলেন পশুর হাটকে কেন্দ্র করে জেলার কোন সড়ক কিংবা মহাসড়কে যেন কেউ কোন চাঁদা আদায় করতে না পারে সেই জন্য জেলা পুলিশ কঠোর অবস্থানে রয়েছে। এছাড়া জেলার প্রতিটি হাটের পরিবেশ সুন্দর রাখার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। পাশাপাশি পোষাকধারী পুলিশের সঙ্গে সাদা পোষাকধারী পুলিশ সদস্যরাও পশুর হাটে দায়িত্ব পালন করবে।

জেলা প্রশাসক বলেন জেলার হাটগুলোতে যেন কেউ গবাদিপশুসহ সকল পণ্যের অতিরিক্ত খাজনা আদায় করতে না পারে সেই লক্ষ্যে সারা বছরই ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান চলমান রয়েছে। তবে কোরবানীর সময় কোন চক্র যেন কোরবানীর পশু ক্রয়-বিক্রয়ে কোন ধরনের অরাজকতার সৃষ্টি করতে না পারে সেই লক্ষ্যে প্রতিটি হাটে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান শুরু করা হয়েছে। এই অভিযান আগামীতে আরো কঠোর করা হবে। কোরবানীর পশু ক্রয় ও বিক্রয় সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বিগত সময়ের চেয়ে এবার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা কঠোর পদক্ষেপ হিসেবে মাঠ পর্যায়ে একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালতের দল সব সময় কাজ করবে বলে জানান জেলা প্রশাসক।

Vis mere

 1 Kommentarer sort   Sorter efter


Motior Rahman Sumon
Motior Rahman Sumon 3 måneder siden

sundr

0    0 Svar
Vis mere

Næste