close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বের নতুন মোড়: উত্তপ্ত মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রেসিডেন্ট কি মাস্কের উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করছেন?..

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বৃহস্পতিবার একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রিসভার বৈঠক আয়োজন করেছিলেন। বৈঠকের মূল আলোচনার বিষয় ছিল, তাঁর ঘনিষ্ঠ সহকারী, ধনকুবের ইলন মাস্কের ওপর ফেডারেল সরকারের খর..

দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট অনুযায়ী, বৈঠকে ইলন মাস্ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওকে তার দায়িত্বে থাকা মন্ত্রণালয় থেকে যথাযথ সংখ্যক কর্মী ছাঁটাই করতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, "রুবিও টেলিভিশনেই ভালো, কিন্তু বাস্তবে তাঁর কাজের কোনো মূল্য নেই," – এই মন্তব্যে রুবিওর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মাস্ক।

এদিকে, বৈঠকে মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিশিয়েন্সির (ডিওজিই) নানা উদ্যোগের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবহনমন্ত্রী শন ডাফির সাথে মাস্কের মতবিরোধও প্রকাশ পায়। এই সংঘর্ষের কারণে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠে।

ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ

এদিকে, পরিস্থিতি সামলাতে দ্রুত হস্তক্ষেপ করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, তিনি এখনও ডিওজিইকে সমর্থন করেন, তবে ফেডারেল সরকারের আকার কমানোর দায়িত্ব এখন থেকে শুধু মন্ত্রীরা পালন করবেন এবং মাস্কের দলকে পরামর্শের ভূমিকায় সীমাবদ্ধ রাখা হবে।

ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত থেকে একটি বিষয় পরিষ্কার হয়ে ওঠে: তিনি স্পেসএক্স ও টেসলার সিইও ইলন মাস্কের সীমাহীন ক্ষমতায় লাগাম টানতে চান। বিশেষত, ট্রাম্পের প্রশাসনে মাস্কের প্রভাব যে ব্যাপক হয়ে উঠেছে, তা এই বৈঠক থেকেই ফুটে উঠেছে।

অস্থিরতার ফলাফল

বৈঠকের উত্তপ্ত পরিস্থিতি এও প্রমাণ করে যে, ইলন মাস্কের নেতৃত্বে কিছু প্রাথমিক উদ্যোগের পর, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করছেন যে, মাস্কের কার্যক্রম সরকারি খরচ কমানোর ক্ষেত্রে অস্থিরতা সৃষ্টি করছে। বৈঠকে সৃষ্ট এই অস্থিরতা ভবিষ্যতে কি ধরনের প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা।


যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ধনকুবের ইলন মাস্কের মধ্যে একটি উত্তপ্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ট্রাম্প স্পষ্টভাবে জানান যে, তিনি মাস্কের সংস্থাকে সরকারের খরচ কমানোর বিষয়ে শুধুমাত্র পরামর্শক ভূমিকা দিতে চান। বৈঠকে মাস্কের প্রভাব এবং সরকারের কর্মী ছাঁটাই নিয়ে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়েছে, যা ভবিষ্যতে বড় ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটাতে পারে।

لم يتم العثور على تعليقات