সিইসি বলেন, “দেশবাসীকে একটি সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন উপহার দিতে নির্বাচন কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এজন্য সকল রাজনৈতিক দল ও প্রশাসনের সহযোগিতা প্রয়োজন।”
নির্বাচন পরিচালনায় প্রশাসনের অভিজ্ঞতা
প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও জানান, বর্তমান প্রশাসনে যেসব কর্মকর্তারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতেও ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা করেছেন। তিনি বলেন, “নির্বাচন কমিশন কোনো অবৈধ চাপ প্রয়োগ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও নেবে না।"
সিইসি নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আইন মেনে কাজ করার নির্দেশ দেন এবং তাদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
প্রথম লক্ষ্য নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে সিইসি বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হবে—এই বিতর্কে নির্বাচন কমিশন যেতে চায় না। তিনি জানান, “বর্তমানে আমাদের প্রধান লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। ইতোমধ্যে ১৬ লাখ মৃত ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়া প্রয়োজন।”
সভায় প্রশাসনিক ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের উপস্থিতি
কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, জেলা পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, সব অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, জেলার সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা।