সামরিক উত্তেজনার পাশাপাশি কূটনৈতিক পথে এগোনোর সুযোগ এখনও আছে বলে মনে করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘আমরা চাইলে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সহজেই একটি চুক্তি করিয়ে দিতে পারি এবং এই রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে পারি।’ এর আগেও ট্রাম্প ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনেইকে পরমাণু চুক্তির ব্যাপারে আলোচনার জন্য ৬০ দিনের সময়সীমা দিয়েছিলেন। সেই সময় তিনি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সামরিক অভিযান থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছিলেন, যাতে আলোচনার দরজা খোলা থাকে। তবে বাস্তবতা ভিন্নদিকে গড়িয়েছে।
শুক্রবার ইসরায়েল যখন ইরানের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়, তখন সিএনএনকে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প বলেন, ‘আপনি জানেন হয়তো, আমি তাদের ৬০ দিনের সময় দিয়েছিলাম। আর আজ সেই সময়সীমার ৬১তম দিন।’
এদিকে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ দেওয়া এক বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘আজ রাতে ইরানে যে হামলা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।’ তবে তিনি কঠোর হুঁশিয়ারিও উচ্চারণ করেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘ইরান যদি আমাদের ওপর যেকোনো ধরনের হামলা চালায়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের সশস্ত্র বাহিনীর পূর্ণ শক্তি তাদের ওপর নেমে আসবে—যা আগে কখনো দেখা যায়নি।



















