close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

একি খবর এলো ইলিশ নিয়ে!

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
বৈরী আবহাওয়ার কারণে গভীর সাগরে যেতে পারছেন না পটুয়াখালীর জেলেরা। এছাড়া ভরা মৌসুমেও সমুদ্রে ইলিশের দেখা মিলছে না। এতে বিপাকে পড়েছেন মৎস্যজীবী ও ব্যবসায়ীরা। এ পরি
বৈরী আবহাওয়ার কারণে গভীর সাগরে যেতে পারছেন না পটুয়াখালীর জেলেরা। এছাড়া ভরা মৌসুমেও সমুদ্রে ইলিশের দেখা মিলছে না। এতে বিপাকে পড়েছেন মৎস্যজীবী ও ব্যবসায়ীরা। এ পরিস্থিতির জন্য মোহনার ডুবোচরকে দুষছে মৎস্য বিভাগ। পটুয়াখালীতে ভরা মৌসুমেও দেখা মিলছে না ইলিশের। জুলাই থেকে অক্টোবর ইলিশের ভরা মৌসুম। প্রতি বছর এ সময় নদী ও সাগরে ধরা পড়ে রুপালি ইলিশ। কিন্তু এ বছরের চিত্র অনেকটা ভিন্ন। ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে ২৩ জুলাই থেকে জেলেরা সাগরে নামলেও জালে ধরা পড়ছে না কাঙ্ক্ষিত ইলিশ। এছাড়া বৈরী আবহাওয়ার কারণে জেলেরা সাগরে যেতে পারছেন না। অনেকেই ঘাটে নোঙর করে অনুকূল আবহাওয়ার অপেক্ষায় আছেন। যারা সমুদ্রে যাচ্ছেন তাদের কেউ খালি হাতে ফিরছেন, আবার কেউ ইলিশের পরিবর্তে অল্প পরিমাণ জাটকা নিয়ে ফিরছেন। বড় ইলিশ কম পাওয়ায় লোকসানের মুখে পড়ছেন জেলেরা। জেলেরা বলেন, ‘মাছ তেমন পাওয়া যাচ্ছে না। বড় ইলিশের দেখা নেই বললেই চলে। আর যে আশা নিয়ে সাগরে যাওয়া, সে অনুযায়ী ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না।’ কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ‘নদীর মোহনায় অসংখ্য ডুবোচর সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে ইলিশের বিচরণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাই সমুদ্রে দিন দিন ইলিশের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।’ এদিকে, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রগুলোতে ইলিশের সরবরাহ কম থাকায় দামও চড়া। পাইকারি বাজারে এক কেজির চেয়ে বেশি ওজনের ইলিশ মণপ্রতি ৬৫ থেকে ৭০ হাজার টাকা, এক কেজি ওজনের ইলিশ প্রতি মণ ৫৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা এবং ৭শ থেকে ৯শ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি মণ ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
Tidak ada komentar yang ditemukan


News Card Generator