close
কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
হয়েছেন মজিবুর রহমান মঞ্জু এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আগামী তিন বছর এই দুই নেতা দলটির হাল ধরবেন।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত এবি পার্টির প্রথম জাতীয় কাউন্সিলে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনের মাধ্যমে দলটি এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল।
প্রথম জাতীয় কাউন্সিল ও ভোট গ্রহণ
জাতীয় কাউন্সিলের মূল অনুষ্ঠানটি শনিবার হলেও এর আগের দিন, শুক্রবার (১০ জানুয়ারি), এবি পার্টির চেয়ারম্যান পদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া। সারাদেশ থেকে আসা প্রায় ২,৮০০ কাউন্সিলর এই নির্বাচনে ভোট দেন।
এবি পার্টির চেয়ারম্যান পদে তিন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তারা হলেন দলের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক এ এফ সোলায়মান চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু এবং যুগ্ম আহ্বায়ক কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম।
নতুন নেতৃত্বের প্রতিশ্রুতি
নতুন চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু তার বক্তব্যে বলেন, “এই দায়িত্ব শুধু সম্মান নয়, এটি একটি বিশাল দায়িত্ব। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের দলের মূলনীতি ও আদর্শ ধরে রেখে আমরা দেশের রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হব।”
সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ আরও বলেন, “আমরা গণতন্ত্র, সমতা এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য কাজ করব। এবি পার্টিকে দেশের মানুষের আস্থা ও ভালোবাসার একটি দলে পরিণত করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।”
সদস্যদের অংশগ্রহণে নতুন উদ্দীপনা
এই প্রথম জাতীয় কাউন্সিলে দলটির নেতাকর্মীরা ব্যাপকভাবে অংশ নেন। কাউন্সিলের এই প্রক্রিয়াকে সদস্যরা দলের গণতান্ত্রিক চর্চার একটি বড় উদাহরণ হিসেবে দেখছেন।
এবি পার্টির নতুন নেতৃত্বের মাধ্যমে দলটি আগামী দিনে কীভাবে দেশের রাজনীতিতে ভূমিকা রাখবে, সেটি দেখার অপেক্ষায় আছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
Nenhum comentário encontrado