close
ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২২৭ জন এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকায় ৪০ জনসহ মোট ২৬৭ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় ২,১৬৩ জন প্রার্থীর নিয়োগের সুপারিশ করেছিল। পরে ১৫ অক্টোবর পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) ও জেলা প্রশাসকদের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৫৯ জনকে এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকায় ৪০ জনকে বাদ দিয়ে ২,০৬৪ জনের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
গভীর যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত:
প্রজ্ঞাপন জারির পর নিয়োগের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত নেয়, প্রার্থীদের ‘ক্লিন ইমেজ’ নিশ্চিত করতে এনএসআই ও ডিজিএফআইয়ের মাধ্যমে পুনরায় যাচাই-বাছাই করা হবে। যাচাই প্রতিবেদনে ২২৭ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিরূপ মন্তব্য পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে এবং সমালোচনা এড়াতে এই কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সর্বশেষ সিদ্ধান্ত:
৩০ ডিসেম্বরের এক প্রজ্ঞাপনে, স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকা ৪০ জন এবং গোয়েন্দা প্রতিবেদনে অনুপযুক্ত বিবেচিত ২২৭ জনকে বাদ দিয়ে ১,৮৯৬ জন প্রার্থীর নিয়োগ নিশ্চিত করা হয়েছে।
পুনর্বিবেচনার সুযোগ:
তবে, সাময়িকভাবে বাদ পড়া ২২৭ জন প্রার্থীর পুনর্বিবেচনার আবেদন গ্রহণ করছে মন্ত্রণালয়। পুনর্বিবেচনার আবেদন করার সুযোগ সবার জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
Inga kommentarer hittades