Kamrul Islam
|Abonnenten
Mochte Videos
নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলা সেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক হানিফ উদ্দিন রানা গত ১৭ বছর যাবৎ আঃলীগের সাথে কোনো আপোষ করেনি। টানা আন্দোলন সংগ্রাম করেই গিয়েছিলেন। তৃনমুল পর্যায়ের তার রয়েছে ব্যাপক জনমত।
মাছ চাষিদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা গলাচিপা, পটুয়াখালী।
আন্দোলনের শহীদ ও আহতদের স্মরণে ফেনীতে জাতীয়তাবাদী পরিবারের খাবার বিতরণ ও দোয়া
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যে গণহত্যা হয়েছে সত্যিই তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ঘটনা। গত বছর জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বিএনপি ৪০৫ জন নেতাকর্মী শহীদ হয়েছেন বলে দাবি করেন বিএনপি নেতা ।
নেত্রকোনা জেলা বিএনপির সাবেক তিন বারের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আবু তাহের তালুকদারের ছবি দিয়ে ai দ্বারা এডিট করে বিভ্রান্তি করছে....
জুলাই গণঅভ্যুত্থান শুধু একক ক্রেডিট না বললেন নেত্রকোনা জামায়াত ইসলামের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মাছুম মোস্তফা।
পূর্বধলা, নেত্রকোনা।
ছাত্রদল এনসিপি মুখোমুখি থেকে মিছিল করছে এনসিপি
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান-এর বিরুদ্ধে ধারাবাহিক ষড়যন্ত্র, মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে, মিটফোর্ডে সংঘটিত পাশবিক হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে, গোপন তৎপরতায় অভ্যস্ত একটি গুপ্ত সংগঠনের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে মব সৃষ্টির অপচেষ্টা ও সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটানোর প্রতিবাদে বিরূপ আবহাওয়াকে উপেক্ষা করে ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার মোল্লাারহাট ইউনিয়ন বি এন পি ও যুবদল ,ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং তাদের সহযোগী সংগঠন মোল্লাহাটের রাজপথে।
নেত্রকোনার পূর্বলায় অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী রাজধলা বিল। শুধু উৎসবে নয় এটি একটি নিয়মিত পর্যটক কেন্দ্র হিসেবে রুপান্তরিত হচ্ছে।
ঝালকাঠি-১ ( কাঠালিয়া রাজাপুর ) ১২৫ নির্বাচনী এলাকার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএন পির মনোনয়ন প্রত্যাশী।
তিনি আজকে কাঠালিয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পথসভা করছেন। দোগনা বাজার,বিনাপানি, কচুয়া সহ পাটিখালঘাটা পথসভা করছেন।
ব্যারিস্টার মঈন ফিরোজী ।
বাংলাদেশের একজন সুপরিচিত আইনজীবী এবং সংবিধান সংস্কার বিশেষজ্ঞ।
তিনি ২৭ বছর পযন্ত বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় যুক্ত আছে । অন্তর্বর্তী সরকারের সাংবিধানিক সংস্কার কমিশনের একজন অন্যতম সদস্য । এ ছাড়াও, তিনি সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি- পরিচালক।
৫ই আগষ্ট উপলক্ষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা ডা: আব্দুর রহিম এর নেতৃত্বে বিশাল এক মিছিল বের হয়।
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে 'জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি' উপলক্ষে বর্ণাঢ্য বিজয় র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট ২০২৫) বিকেল ৫টায় বাজিতপুর বাজার বাশমহ থেকে র্যালিটি শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির আয়োজনে, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর অংশগ্রহণে আয়োজিত এই র্যালিতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।
র্যালিতে নেতৃত্ব দেন সালোক সংসদ সদস্য মজিবুর রহমান মঞ্জুর সুযোগ্য সন্তান বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির নেতা মোস্তাফিজুর রহমান মামুন এবং জেলা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ নেতা একে এম ফজুলুল হুদা।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রফিকুল ইসলাম রফিক নাদভি চৌধুরী, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সৌরভ আহমেদ, যুবদল নেতা সোহাগ পারভেজ, দিঘিরপাড় ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি জুলাই যোদ্ধা ফজলে নুর রাব্বি এবং জেলা মহিলা দলের সহ-সভাপতি বিলকিছ।
র্যালিতে অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করেন এবং দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
বক্তারা বলেন, “জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাস আমাদের আন্দোলনের প্রেরণা। আমরা শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে বদ্ধপরিকর।
র্যালিতে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দলসহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা ব্যানার, ফেস্টুন ও স্লোগান নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
সারা শহরজুড়ে এক প্রাণবন্ত ও গণজাগরণের আবহ সৃষ্টি হয়।
ওয়ান ইলেভেনের সময় অ্যাডভোকেট আসলাম নিয়ে রাজবাড়ী জেলা বিএনপির দায়িত্ব কাদের নিয়েছিলেন রাজবাড়ী সদর উপজেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আলাউদ্দিন পাটোয়ারী
গণঅভ্যুত্থান দিবসের প্রথম বর্ষপূর্তি: ভালুকায় বিএনপির বিজয় মিছিল ও আলোচনা সভা | Bhaluka BNP Rally
৫ আগস্ট ২০২৫, ময়মনসিংহের ভালুকায় জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের ১ম বর্ষপূর্তিতে বিএনপির উদ্যোগে বর্ণাঢ্য বিজয় মিছিল ও আলোচনা সভা! পতনের ধ্বংসগাথা, জাগ্রত জনতার জয়োল্লাসে মুখরিত ভালুকা। আলহাজ্ব মুহাম্মদ মোর্শেদ আলম, হাতেম খান, খান সোহাগসহ নেতৃবৃন্দের নেতৃত্বে হাজারো জনতার অংশগ্রহণ।
Watch the historic moment of democracy's triumph.
Cover Topic -
গণঅভ্যুত্থান দিবস, ভালুকা বিএনপি, বিজয় মিছিল, Bhaluka BNP, July Uprising 2025, গণতন্ত্র, ময়মনসিংহ, BNP Rally, আলহাজ্ব মোর্শেদ আলম, হাতেম খান, খান সোহাগ, Democracy Bangladesh, জুলাই আন্দোলন, Victory Rally 2025, বাংলাদেশ রাজনীতি, Info Today Bangla, Info Today, BNP News, Bangla News,
#গণঅভ্যুত্থান_দিবস #ভালুকা_বিএনপি #victoryrally #bnp2025 #জুলাই_আন্দোলন #democracybangladesh #bhalukarally #গণতন্ত্র #bnpunity #JulyUprising
#গণঅভ্যুত্থান_দিবস #ভালুকা_বিএনপি #victoryrally #bnp2025 #democracy
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি '' উপলক্ষে এক বিশাল গণমিছিলের আয়োজন করেন। মিছিলটি ইছাখালি পৌর এলাকা থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে রোযাজারহাট মডেল থানা প্রাঙ্গণে সমাপ্ত হয়।গণমিছিলের নেতৃত্ব দেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনের জামায়াতে ইসলামী'র মনোনীত দাড়িপাল্লা প্রতীক প্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ আমিরুজ্জমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগর শুরা সদস্য, এনডিএফ চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি ও পার্কভিউ হসপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এ টি এম রেজাউল করিম।
সভাপতিত্ব করেন জামায়াতে ইসলামী রাঙ্গুনিয়া উপজেলা আমীর মাওলানা মুহাম্মদ হাসান মুরাদ। বক্তব্য রাখেন উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর মাওলানা মুহাম্মদ শওকত হোসাইন। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার কামাল উদ্দিন, সহ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ শাহ আলম, অর্থ সম্পাদক আব্দুল গফুর, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাঙ্গুনিয়া উপজেলা সভাপতি রাশেদুল ইসলাম, যুব বিভাগের আহ্বায়ক সরোয়ার হোসেনসহ উপজেলা জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ।
বিভিন্ন স্লোগান ও ফ্যাস্টুন নিয়ে কর্মীদের মধ্যে এই সময় উজ্জেবীত সৃষ্টি হতে দেখা যায়।
এই সময় বক্তরা বক্তব্যে বলেন, “বর্তমান দুঃশাসন, গণতন্ত্রহীনতা ও দমন-পীড়নের এই সময়ে আমাদের আবারও চেতনার জাগরণ ঘটাতে হবে। আমরা এই মঞ্চ থেকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কোনো বৈধ ভোটাধিকার, মানবিক অধিকার কিংবা ন্যায়বিচার থেকে একচুলও পিছু হটবে না।”তিনি আরও বলেন, “আমাদের সংগ্রাম ক্ষমতার জন্য নয়, বরং ইনসাফ ও মানুষের হক প্রতিষ্ঠার জন্য। জনগণের ম্যান্ডেট পেলে আমরা রাঙ্গুনিয়া তথা দেশের উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”এই আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রয়েছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলমান উত্তেজনা এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে বিরোধ। জামায়াতে ইসলামী তাদের বৈধতা ও রাজনৈতিক অধিকার আদায়ে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এ ধরনের গণমিছিল এবং সমাবেশগুলো তাদের রাজনৈতিক অবস্থানকে আরও সুসংহত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।জুলাই জাগরণ মিছিলের প্রভাব সমাজ এবং রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে।
শিরোনাম:
জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জামায়াতে ইসলামের গণমিছিল জয়পুরহাটে—জমায়েত দেখল ঐতিহাসিক মুহূর্ত
রিপোর্টার:
রাশেদ ইসলাম , জয়পুরহাট প্রতিনিধি
রিপোর্ট:
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বহুল আলোচিত "জুলাই অভ্যুত্থান"–এর এক বছর পূর্তি উপলক্ষে জয়পুরহাটে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ব্যানারে অনুষ্ঠিত হলো এক ব্যতিক্রমধর্মী ও ঐতিহাসিক গণমিছিল।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুর ৩টা থেকে শহরের কেন্দ্রীয় মসজিদ মোড় থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয় এই গণমিছিল। এতে অংশ নেয় হাজার হাজার দলীয় নেতাকর্মী, সমর্থক ও সাধারণ মানুষ। বিশাল এই জনসমাবেশে “ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম”, “গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা”, “আবশ্যিক নির্বাচন”, এবং “ন্যায়বিচারের দাবিতে সরকার পতনের ডাক” দেওয়া হয়।
মিছিলের প্রধান দাবিগুলো ছিল:
নির্দলীয় সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু জাতীয় নির্বাচন
দলের আমীরসহ জাতীয় নেতাদের মুক্তি
ইসলামপন্থী দলগুলোর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বাধা না দেওয়া
বিচার বিভাগ ও প্রশাসনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা
নেতাদের বক্তব্য:
গণমিছিল শেষে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতারা বক্তব্য রাখেন। তারা বলেন—
“জুলাই অভ্যুত্থান ছিল এক নৈতিক জাগরণ, যেটি অন্যায়ের বিরুদ্ধে নীরব জাতিকে জাগিয়ে তুলেছিল। আজকের এই গণমিছিল সেই প্রতিজ্ঞার নবায়ন—এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে।”
— মাওলানা আবদুল হালিম, কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য
আরও বলা হয়—
“বাংলাদেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। ইসলামপন্থীদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। নয়তো জনতার স্রোত অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠবে।”
— জেলা আমীর মো. নজরুল ইসলাম
নিরাপত্তা ব্যবস্থা:
এদিকে, গণমিছিলকে কেন্দ্র করে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা শহরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেয়। তবে শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি শেষ হওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরে আসে।
সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া:
মিছিলে অংশ নেওয়া অনেকেই বলেন—
“এই দেশের মানুষ ইসলাম চায়, ন্যায়বিচার চায়, নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। আজকের মিছিল সেই দাবির প্রতিচ্ছবি।
জুলাই শহীদ ও গণঅভ্যূত্থান দিবস উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় নিরাপদ সড়ক বিষয়ক ক্যাম্পেইন ও বিশেষ সচেতনতামূলক রোড শো অনুষ্ঠিত
ভিডিও ধারণ: শেখ আমিনুর হোসেন, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা।
সড়ক সংস্কারে দুর্নীতি বাইপেল চন্দ্রা মহাসড়ক
সিরাজগঞ্জে বিএনপির উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো "জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস"। মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৩টায় মালশাপাড়া ও কান্দাপাড়া কবরস্থানে শহীদদের কবর জিয়ারত, পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বিশেষ দোয়া মাহফিলের মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়।
আবেগঘন পরিবেশে আয়োজিত এ কর্মসূচিতে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হয়। রাজনৈতিক সংকট ও একতরফা নির্বাচনের বিরুদ্ধে সংগঠিত আন্দোলনে শহীদ হওয়া নেতা-কর্মীদের স্মরণেই বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসমূহ এ দিবসটি পালন করে আসছে। আন্দোলনের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু ছিল সিরাজগঞ্জ, যেখানে সে সময়কার সংঘর্ষে অন্তত ৩১ জন তরুণ নেতা-কর্মী শহীদ হন।
এদিন মালশাপাড়া কবরস্থানে শহীদ আব্দুল লতিফ, শহীদ সুমন এবং কান্দাপাড়া কবরস্থানে শহীদ সোহানুর রহমান খান রঞ্জুর কবর জিয়ারত করা হয়। এছাড়াও স্মরণ করা হয় আব্দুর রশিদ, আব্দুল আলীমসহ সিরাজগঞ্জ ও দেশের অন্যান্য শহীদদের।
কর্মসূচিতে জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাবেক পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট মোকাদ্দেস আলী, সহ-সভাপতি ডা. এম এ লতিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিলন ইসলাম খান, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম মিন্টু, সহ-প্রচার সম্পাদক জিন্নাহ সরদারসহ বিএনপি, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল, জাসাস এবং বিএনপি পরিবারের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মোকাদ্দেস আলী বলেন,“জুলাই গণঅভ্যুত্থান দেশের গণতন্ত্র রক্ষার সাহসী অধ্যায়। যারা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের রক্ত বৃথা যেতে দেওয়া হবে না।”
সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান বলেন,“আমরা শহীদদের স্বপ্ন পূরণে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। তৃণমূলের প্রতিটি কর্মী আজও তাঁদের রক্তঋণ মাথায় নিয়ে রাজপথে অবিচল।”
২০২৪ সালের রাজনৈতিক অস্থিরতার সময়ে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকারের দমন-পীড়ন, গণগ্রেপ্তার ও বিচারবহির্ভূত হত্যার প্রতিবাদে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনগুলো সারাদেশে গণ-আন্দোলন গড়ে তোলে। জুলাই মাসে সিরাজগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে প্রাণঘাতী সংঘর্ষের মধ্য দিয়েই শুরু হয় দেশের রাজনীতির বড় পরিবর্তন।