नवीनतम वीडियो
সিরাজগঞ্জে নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
.
#bnp | #zobudol | #sirajganj
সিরাজগঞ্জে মেডিকেল হাসপাতাল থেকে ক্যাথ-ল্যাব মেশিন সরানোর ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন
.
#medical | #hospital | #sirajganj
প্রতিষ্ঠার পর থেকেই জাতীয় মেধা তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে শহীদ মডেল স্কুল
.
#sms | #shahidmodelschool | #sirajganj
সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসা ছাত্রী ধ/র্ষ/ণ কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত গ্রে/প্তা/র | Eye News BD
.
#kamarkhando | #bnp | #rape
কামারখন্দে মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ধর্ষণের ঘটনায় দোষীর ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
.
#kamarkhando | #bnp | #rape
সিরাজগঞ্জ জেলার রাজনীতিতে বিএনপির এক দৃঢ় স্তম্ভের নাম সাইদুর রহমান বাচ্চু। দীর্ঘ চার দশকের বেশি সময় ধরে রাজনৈতিক সংগ্রাম, ত্যাগ ও মাঠপর্যায়ের নেতৃত্বের মধ্য দিয়ে তিনি আজ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য। ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে এসে জেলা রাজনীতিতে নিজস্ব অবস্থান তৈরি করেছেন তিনি, যা আজ অনেক তরুণ নেতার জন্য প্রেরণার উৎস।
সাইদুর রহমান বাচ্চু জন্মগ্রহণ করেন সিরাজগঞ্জ শহরের এক মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে। তাঁর পিতা আবুল হোসেন ছিলেন সাধারণ ব্যবসায়ী। শৈশবে পিতার মৃত্যু তাঁকে জীবনের বাস্তবতার মুখোমুখি করে তোলে। জ্ঞানদায়িনী হাই স্কুল থেকে শিক্ষা জীবন শুরু করলেও, কৈশোরে রাজনৈতিক প্রেরণাই তাঁকে ছাত্র রাজনীতির দিকে টেনে নেয়।
মাত্র ১৫ বছর বয়সে, প্রায় ১৯৭৯ সালে, তিনি ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৮৩-৮৪ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে অংশ নিয়ে একাধিকবার গ্রেফতার হন। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময় রাজনৈতিক মামলায় আটক থাকায় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি—কিন্তু তাতে তাঁর মনোবল ভাঙেনি।
১৯৮৮-৮৯ এবং ১৯৮৯-৯০ সালে তিনি সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) নির্বাচিত হন। একই সময়ে ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থানে তিনি সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দেন।
১৯৮৮ সালের ভয়াবহ বন্যায় তিনি জেলা বিএনপির তৎকালীন নেতৃত্বের সঙ্গে সমন্বয় করে “বন্যার্ত তহবিল” গঠন করেন এবং ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এই মানবিক উদ্যোগই তাঁকে মানুষের কাছে “সংগ্রামী নেতা” হিসেবে পরিচিত করে তোলে।
পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বিশেষ করে ২০২৪ সালের বন্যাতেও তিনি মাঠে ছিলেন ত্রাণ ও সহায়তা কার্যক্রমে। ছাত্র আন্দোলনের “শহীদ ১০” পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে তিনি আবারও জনমানুষের আস্থা অর্জন করেন।
২০০৩ সালে তিনি মূল দল বিএনপিতে আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হন এবং একই বছর শহর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তৃণমূল পর্যায়ে তাঁর সাংগঠনিক দক্ষতা ও দুঃসময়েও নেতাকর্মীদের পাশে থাকার মনোভাব তাঁকে জেলা রাজনীতির কেন্দ্রে নিয়ে আসে।
২০০৯ সালের পর থেকে বিএনপির বিভিন্ন আন্দোলন, মিছিল ও সভা-সমাবেশে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ২০১৬ সালে তাঁকে সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। বর্তমানে তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটিরও সদস্য।
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে সাইদুর রহমান বাচ্চুর বিরুদ্ধে প্রায় ৬৮টি মিথ্যা মামলা দায়ের হয়েছে বলে বিভিন্ন সংবাদসূত্রে জানা যায়। আন্দোলনের সময় তাঁকে বহুবার গ্রেফতার ও হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।
২০১৮ সালের নির্বাচনী সময় তাঁর কিছু বক্তব্যই নেতাকর্মীদের উজ্জ্বিত করে রেখেছে। তিনি বলেছিলেন— “আমাদের কর্মীদের ভয় দেখানো হচ্ছে, কিন্তু আমরা পিছু হটব না। ভোটাধিকার আদায়ের লড়াই থেকে বিএনপি কখনোই সরে দাঁড়াবে না।”
তবে রাজনৈতিক জীবন শুধুই সংগ্রামে পূর্ণ নয়; বিতর্কও তাঁকে ছাড়েনি। ২০২০ সালে এক বনভোজনে অংশ নেওয়ায় তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় কেন্দ্রীয় কমিটি। তবু তিনি বলেন— “দলীয় শৃঙ্খলা আমার কাছে সর্বাগ্রে। মতবিরোধ থাকতে পারে, কিন্তু দলের ঐক্যই আমার অঙ্গীকার।”
রাজনীতিতে নিজের অবস্থান নিয়ে সাইদুর রহমান বাচ্চু বলেন— “আমি রাজনীতি করি জনগণের অধিকারের জন্য। আমাদের দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারই আমার জীবনের লক্ষ্য। জনগণের শক্তিতেই বিএনপি টিকে আছে, জনগণের জন্যই আমরা সংগ্রাম করছি।”
সিরাজগঞ্জের তৃণমূল বিএনপি নেতাকর্মীরা তাঁকে “বাচ্চু ভাই” নামে চেনেন। সহজ-সরল জীবনযাপন, সবার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ও সংগঠনপ্রেম তাঁকে করেছে জনপ্রিয়।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, “সিরাজগঞ্জ বিএনপি’কে টিকিয়ে রাখার পেছনে সাইদুর রহমান বাচ্চুর ভূমিকা মৌলিক। সংঘাতময় রাজনীতির মধ্যেও তিনি সংগঠন ধরে রেখেছেন।”
দলীয় পুনর্গঠন এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে তিনি আরও সুসংগঠিত বিএনপি গঠনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
তিনি বলেন “আমার লক্ষ্য পরিষ্কার— সংগঠনের ঐক্য, তৃণমূলের ক্ষমতায়ন এবং জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার। রাজনীতি মানে ক্ষমতা নয়, জনগণের বিশ্বাস।”
একজন সংগ্রামী রাজনীতিবিদ, সংগঠক ও সামাজিক কর্মী হিসেবে সাইদুর রহমান বাচ্চু আজ সিরাজগঞ্জ রাজনীতির এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ত্যাগ, সাহস ও নীতির মিশেলে গড়া তাঁর রাজনৈতিক জীবন কেবল জেলা নয়, জাতীয় রাজনীতিতেও প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন স্থানীয় বিশ্লেষকরা।
#sydurrahmanbachchu | #bnp | #sirajganj
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমান ঘোষিত “রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা কর্মসূচি” বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের পক্ষে ভোট প্রার্থনা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (১৫ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার জামতৈল রোড এলাকায় এ লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা জননেতা মির্জা মোস্তফা জামান।
কর্মসূচিতে মির্জা মোস্তফা জামান বলেন, দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে বিএনপি’র ৩১ দফা এখন সময়ের দাবি। তিনি বলেন, “দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি নতুন, স্বচ্ছ ও জনগণমুখী রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তুলতে হলে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “দেশের মানুষ আজ ন্যায়ের শাসন, স্বাধীন বিচারব্যবস্থা ও প্রকৃত গণতন্ত্রের প্রত্যাশায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। বিএনপি সেই জনগণের আশার প্রতীক— আর ধানের শীষই পরিবর্তনের হাতিয়ার।”
এ সময় নেতাকর্মীরা স্থানীয় বাজার, দোকানপাট ও পথচারীদের হাতে লিফলেট বিতরণ করেন। সাধারণ মানুষ আগ্রহভরে লিফলেট গ্রহণ করেন এবং ধানের শীষের প্রতি সমর্থন জানান। মাঠজুড়ে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি, শ্লোগান ও উৎসাহে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।
কর্মসূচির শেষে নেতারা আসন্ন নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা এবং জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।
উক্ত কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন— জেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি ও জেলা ড্যাবের সভাপতি ডা. এম এ লতিফ, জেলা বিএনপি’র নির্বাহী সদস্য আসলাম উদ্দিন, সহ-প্রচার সম্পাদক জিন্নাহ সরদার, সাবেক শহর বিএনপি’র ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন, জেলা ড্যাবের সদস্য ডা. আব্দুল আজিজ, জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রিফাত হাসান সুমন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাইবুল হাসান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আকাশ খন্দকার, সদস্য আব্দুল হামিদ রানা, পৌর জাসাসের সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাওন আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সোহাগ, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আরিফ, যুবনেতা ওলি ও হাবিব, এবং মহিলা দলের নেত্রী কলি।
কর্মসূচি শেষে নেতাকর্মীরা প্রতিজ্ঞা করেন— “যে কোনো বাধা ও ভয়ভীতি উপেক্ষা করে জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিএনপি শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকবে।”
পড়াশোনাকে আনন্দময় করে তুলতে এবং বিদ্যালয়ের প্রতি শিশুদের আকর্ষণ সৃষ্টি করতে সিরাজগঞ্জে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক অভিনব আয়োজন—‘ফান-ডে’। বিদ্যালয়ে এখনও ভর্তি হয়নি এমন কোমলমতি শিশুদের নিয়ে এই ব্যতিক্রমী আয়োজন করেছে শহীদ মডেল স্কুল।
শনিবার (১১ অক্টোবর) সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত শহরের মুজিব সড়কস্থ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় “Read With Fun” শীর্ষক এই অনুষ্ঠান। এতে অংশ নেয় এলাকার অসংখ্য শিশু ও অভিভাবক।
অনুষ্ঠানে শিশুদের হাস্যরসাত্মক কৌতুক, গান, ছড়া, ছবি আঁকা, ও শিক্ষামূলক খেলার মাধ্যমে শেখানো হয় অক্ষর, সংখ্যা ও প্রাণীর নাম। পুরো আয়োজন জুড়ে ছিল শিশুদের হাসি, আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে ভরা এক উৎসবমুখর পরিবেশ।
শহীদ মডেল স্কুল অ্যান্ড ক্যাডেট একাডেমির পরিচালক হাসানুজ্জামান রঞ্জু বলেন, “আমাদের মূল উদ্দেশ্য হলো—শিশুরা যেন বিদ্যালয়কে ভয় না পায়। তারা যেন বুঝতে পারে পড়াশোনা খুব সহজ ও আনন্দদায়ক একটি বিষয়। বিদ্যালয়কে ভালোবাসতে শেখানো এবং ছোট বয়স থেকেই পড়ার প্রতি আকর্ষণ তৈরি করাই আমাদের লক্ষ্য।”
তিনি আরও বলেন, “এই আয়োজনের মাধ্যমে শিশুদের হাতে-কলমে শেখানো হচ্ছে। গানে গানে ছড়া শেখানো, চিত্রাঙ্কনের মাধ্যমে অক্ষরের সাথে পরিচয় করানো, প্রাণীর নাম শেখানো—সবকিছুই আনন্দঘনভাবে। আমাদের লক্ষ্য কোনো শিক্ষার্থীকে শুধু নিজেদের বিদ্যালয়ে ভর্তি করানো নয়, বরং তাদের মোবাইলের আসক্তি থেকে বইয়ের দিকে ফিরিয়ে আনা।”
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এই “ফান-ডে” কর্মসূচি আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলবে। প্রতিদিনই অংশ নিচ্ছে নতুন নতুন শিশু ও তাদের অভিভাবকরা।
অভিভাবকদের অনেকেই জানান, এমন আনন্দঘন আয়োজন শিশুদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বই, ছড়া, ছবি আঁকা ও খেলাধুলার মেলবন্ধনে শিশুরা শেখার আনন্দ পাচ্ছে যা ভবিষ্যতে তাদের শিক্ষাজীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এমন ব্যতিক্রমী উদ্যোগে সিরাজগঞ্জে শিক্ষায় নতুন এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে শহীদ মডেল স্কুল। স্থানীয় শিক্ষাবিদরাও মনে করছেন, এই ধরণের উদ্যোগ দেশের অন্যান্য বিদ্যালয়েও গ্রহণ করা হলে শিশুদের পাঠাভ্যাস বৃদ্ধি পাবে এবং প্রাথমিক শিক্ষার ভিত্তি আরও মজবুত হবে।
#shahidmodelschool | #sms | #sirajganj
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নেই পূরণ হবে জনগণের স্বপ্ন—বিএনপি নেতা মির্জা মোস্তফা জামান
.
#mirzamostofa | #bnp | #sirajganj
ধানের শীষের প্রতীক পেলে আমিই লড়ব জনগণের লড়াই—বিএনপি নেতা রানা
.
#kazipur | #bnp | #nazmulhasanrana
বেশি বেশি বলছি নাকি, এতো ভালো তো ভালো না- মাহমুদুর রহমান মান্না
.
#mahmudurrahmanmanna | #nagorikoikko | #sirajganj
ক্ষমতায় গেলে ৬ কোটি মানুষকে মাসে ১ হাজার করে টাকা দিব- মান্না
.
#nagorikoikkyo | #sirajganj | #mrmanna
ভোট তাকেই দিবেন, যারা দেশটাকে বদলে দিতে পারে- মাহমুদুর রহমান মান্না
.
#ncp | #shapla | #nagorikoikkyo | #sirajganj
ভোট দিলে পাল্লায়, পাবে আল্লাহ- বিভ্রান্তিকর শ্লোগান : ইকবাল হাসান টুকু
.
#sirajganj | #iqbalhasantuku | #bnp | #jamaat
আমি চেয়েছিলাম বলেছিল শাপলা জাতীয় প্রতীক- মাহমুদুর রহমান মান্না
.
#ncp | #shapla | #nagorikoikkyo | #sirajganj
দেবী মা খঞ্জন দিয়ে উসুলের বুকে চালিয়ে দিয়েছিল - মাহমুদুর রহমান মান্না
.
#mahmudurrahmanmanna | #nagorikoikkyo | #sirajganj
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও আমরা মানুষের শাসন কায়েম করতে পারিনি- মাহমুদুর রহমান মান্না
.
#mahmudurrahmanmanna | #nagorikoikkyo | #sirajganj
জনগণের দাবিতে সিরাজগঞ্জ-২ আসনে প্রার্থী হতে চান নাগরিক ঐক্যের নেতা মোখলেছুর রহমান সবুজ
.
#nagorikoikko | #elaction | #sirajganj
সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামারখন্দ) আসনের রাজনীতিতে নতুন এক আলোচনার জন্ম দিয়েছেন নাগরিক ঐক্যের জেলা সদস্য সচিব মোখলেছুর রহমান সবুজ। জনগণের দাবির মুখে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে সংগঠনটির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থেকে মাঠে-ময়দানে কাজ করে আসছেন এই নেতা।
২৯শে সেপ্টেম্বর (সোমবার) কামারখন্দ উপজেলায় বিভিন্ন পূজা মণ্ডপ পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সবুজ বলেন, “জনগণের খেদমতে আমি সর্বদা প্রস্তুত। যদি নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না চান, তাহলে আমি সিরাজগঞ্জ-২ আসনে প্রার্থী হতে রাজি আছি।”
মোখলেছুর রহমান সবুজ শুধু নামেই নন, কাজের মাধ্যমেই জেলার রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিচিতি পেয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে নাগরিক ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সংগঠনের নীতি-আদর্শ মাঠে তুলে ধরতে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রেখে আসছেন।
সিরাজগঞ্জের সাধারণ মানুষের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কই সবুজের মূল শক্তি। রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার নয়, বরং সামাজিক বন্ধন গড়ে তোলাই তার প্রধান লক্ষ্য। বিভিন্ন সময়ে শিক্ষা, সামাজিক উন্নয়ন ও মানবিক কাজে সম্পৃক্ত থেকে মানুষের আস্থা অর্জন করেছেন তিনি। ফলে তার প্রার্থীতা স্থানীয়ভাবে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে।
সিরাজগঞ্জ-২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে এটি হবে মোখলেছুর রহমান সবুজের জন্য রাজনীতির বড় মঞ্চ। তার মতে, রাজনীতি মানে ক্ষমতা নয়, জনগণের খেদমত। তাই তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, সুযোগ পেলে জনগণের প্রত্যাশাকে সামনে রেখেই এগোতে চান।
নাগরিক ঐক্যের রাজনীতিতে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্ব তৈরির যে প্রত্যাশা, মোখলেছুর রহমান সবুজ তারই এক প্রতীক। জনগণের দাবির মুখে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা স্থানীয় রাজনীতিকে নতুনভাবে নাড়া দিয়েছে—এতে সন্দেহ নেই।
