close
ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
সারাদেশে তীব্র শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন। সূর্যালোকহীন দিনে ঘন কুয়াশা ঢেকে দিয়েছে আকাশ। রাজধানী থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে হিমেল হাওয়ার দাপটে জীবনযাত্রা স্থবির। সন্ধ্যা নামলেই রাস্তাঘাট ফাঁকা, রাত ১০টার পর যেন কারফিউ পরিস্থিতি।
গত সাত দিনে দেশের তাপমাত্রা কমেছে ৫ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি সকালে ঘন কুয়াশায় বৃষ্টির মতো পানির ফোঁটা পড়ছে। আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনুযায়ী, রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁসহ দেশের কিছু অঞ্চলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। তেঁতুলিয়ায় রেকর্ডকৃত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কুয়াশার প্রভাব ও সতর্কতা
ঘন কুয়াশার কারণে বিমান, নদীপথ ও সড়ক পরিবহন বিঘ্নিত হচ্ছে। মহাসড়কে দূরপাল্লার যানবাহন ধীরে চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নদীপথে দৃষ্টিসীমা ১০০ মিটারে নেমে এসেছে, নৌযানগুলোকে গতিসীমা কমিয়ে চলতে বলা হয়েছে।
দরিদ্র মানুষের দুর্ভোগ
শহরের বস্তি ও গ্রামে শীতের কষ্ট দ্বিগুণ। খোলা আকাশের নিচে থাকা মানুষ আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে দ্রুত শীতবস্ত্র বিতরণের দাবি উঠেছে।
শৈত্যপ্রবাহে কৃষি ও জীবিকায় টান
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা নেমে এসেছে ১০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। কৃষি বিভাগের বিশেষ সতর্কতা জারি হয়েছে আলুক্ষেত ও ধানের বীজতলা রক্ষায়।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, এই ঘন কুয়াশা আরো দুই থেকে তিন দিন স্থায়ী হতে পারে। সোমবার বা মঙ্গলবার বৃষ্টি হলে কুয়াশার পরিমাণ কমার সম্ভাবনা রয়েছে।
নজরকাড়া সতর্ক বার্তা
শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত দেশবাসীকে আরও সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। সকলকে সাবধানে চলাফেরা এবং দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়ার পরাম
Không có bình luận nào được tìm thấy