close
কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
সর্বদলীয় বৈঠকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ উত্থাপন করা হয়। বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
জুলাই ঘোষণাপত্রের মূল বিষয়বস্তু:
তিন পৃষ্ঠার ঘোষণাপত্রে স্বাধীনতা, সংবিধান, এবং ১/১১ ষড়যন্ত্রের প্রসঙ্গ তুলে ধরা হয়। এতে শেখ হাসিনার সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলকে "গুম-খুন ও ফ্যাসিবাদী শাসনের যুগ" হিসেবে আখ্যা দিয়ে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থার অভিপ্রায় ঘোষণা করা হয়।
ঘোষণাপত্রে তুলে ধরা বিষয়সমূহ:
স্বাধীনতা ও সংবিধানের ব্যর্থতা
১/১১ ষড়যন্ত্র ও একনায়কতন্ত্রের উদ্ভব
শেখ হাসিনার আমলে মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম-খুন
শিক্ষার্থীদের ৯ দফা দাবির প্রেক্ষিতে গণঅভ্যুত্থানের বিবরণ
ঘোষণাপত্রে দাবি করা হয়, "ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিপর্যস্ত হয়েছে। উন্নয়নের নামে দুর্নীতি ও লুটপাট হয়েছে।"
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের আহ্বান জানানো হয়। ঘোষণাপত্রে নতুন সংবিধান প্রণয়ন, ফ্যাসিবাদ বিলোপ, এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়।দেশব্যাপী এই ঘোষণাপত্র রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে।
আমরা সুশাসন ও সুষ্ঠ নির্বাচন এবং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার পুনরাবৃত্তি তেয়াগ নিশ্চিত করার জন্য অন্তবর্তী সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করবে এই অভিপ্রায় ব্যক্ত করলাম।আমরা ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারকে লালন করার দলিল ১৯৭২ সালের সংবিধান সংশোধন বা প্রয়োজনে বাতিল করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করিলাম।আমরা জুলাই গণঅভ্যুত্থানকালে ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সংগঠিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি লুটপাটের অপরাধগুলোর উপযুক্ত বিচার করা হবে এই অভিপ্রায় ব্যক্ত করিলাম,আমরা এই ঘোষণা প্রদান করিলাম যে ১৯৭২ এবং ১/১১ কালের রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পরিবর্তন ঘটানোর আমাদের একটি নতুন জনতন্ত্র (রিপাবলিক) প্রয়োজন যা রাষ্ট্রে সকল ধরনের নিপীড়ন,
Nema komentara