close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ডব্লিউএইচও পদ নিয়ে দুদকের চিঠি!

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান। তবে এই নিয়োগ ঘিরে শুরু হয়ে
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান। তবে এই নিয়োগ ঘিরে শুরু হয়েছে বিতর্ক। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অভিযোগ করেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতার অপব্যবহার করে তার মেয়েকে এই পদে নিয়োগ পাইয়ে দিয়েছেন। পূর্বাচল প্লট বরাদ্দ নিয়ে দুর্নীতি মামলা এর আগে, শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদের বিরুদ্ধে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পের প্লট বরাদ্দ নিয়ে দুর্নীতির মামলা দায়ের করে দুদক। মামলায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ রাজউকের ১৪ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগে বলা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৬টি প্লট বরাদ্দ নেওয়া হয়, যা আইন, বিধি ও নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। দুদকের মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেন, "রাজনৈতিক বিবেচনায় রাজউকের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ২৭ নম্বর সেক্টরের কূটনৈতিক জোনের প্লট বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এতে দণ্ডবিধি ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।" ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণের দাবিতে পিটিশন এই ঘটনার পর, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে ডব্লিউএইচও থেকে অপসারণের দাবিতে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম চেঞ্জ ডট ওআরজি-তে একটি পিটিশন চালু করেছে ‘অ্যাক্ট নাও বাংলাদেশ’। পিটিশনে দাবি করা হয়েছে, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বিশ্ব স্বাস্থ্য নেতৃত্বে থাকার যোগ্য নন। পিটিশনের আয়োজকরা ফেসবুকে লিখেছেন, "বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে সততা এবং নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে আমাদের পিটিশনে স্বাক্ষর করুন। এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপনার কণ্ঠস্বর তুলুন।" জনমনে প্রতিক্রিয়া এই ইস্যুতে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ এটি রাজনীতির ষড়যন্ত্র বলে আখ্যা দিচ্ছেন, আবার অনেকেই অভিযোগের স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছেন। পিটিশনের সমর্থন ক্রমশ বাড়ছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ সরকারের ভাবমূর্তিতে প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। আপনার মতামত জানান, এই অভিযোগ ও পিটিশন কি সঠিক পদক্ষেপ, নাকি রাজনীতির একটি অংশ?
کوئی تبصرہ نہیں ملا