close
কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে পুলিশ ভেস্ট ও হেলমেট পরা একজন ব্যক্তি অন্যজনের সহায়তায় একটি ভ্যানে যুবকের মরদেহ তুলছেন। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, পূর্বে আরেকাধিক মরদেহ ওই ভ্যানে রাখা ছিল, এবং নতুন মরদেহগুলি তার ওপরে স্তূপ করে রাখা হচ্ছে। এই এক মিনিট তেইশ সেকেন্ডের ভিডিওটি ৫ আগস্ট সাভারের আশুলিয়ায় ধারণ করা হয়েছে।
মৃতদেহগুলির মধ্যে চারজনের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে তাদের পরিবারের মাধ্যমে। স্থানীয় সাংবাদিকরা জানিয়েছেন, এই চারজনের পরিচয়পত্র থাকার কারণে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে এবং মরদেহগুলি তাদের পরিবারের হাতে হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকি দুইজনের পরিচয় জানা যায়নি, ফলে তাদের স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
নিহতদের একজন গাজীপুরের কলেজের শিক্ষার্থী তানজিল মাহমুদ সুজয়। তার পকেটে থাকা মানিব্যাগে পরিচয়পত্র দেখে স্বজনরা তাকে চিহ্নিত করেছেন। সুজয়ের ভাই মো. আল আমিন সরকার জানিয়েছেন, শনাক্তকরণের জন্য পুড়ে যাওয়া লাশগুলি একে একে খুলে দেখা হয় এবং সুজয়ের লাশের সাথে মানিব্যাগ ও আইডি কার্ড ছিল। ছয়ই আগস্ট সন্ধ্যায় তার লাশ হস্তান্তর করা হয়।
আগুন দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে পুলিশ ও আন্দোলনকারীদের বক্তব্য পরস্পরবিরোধী। তবে পুলিশ সুপার মুঈদ জানিয়েছেন, পুলিশ কর্তৃক পিকআপ গাড়িতে আগুন দেওয়ার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। কিছু ছবি পাওয়া গেলেও সেগুলির স্থান সুনির্দিষ্ট করা যায়নি। মুঈদ উল্লেখ করেন, প্রত্যক্ষদর্শী পাওয়া গেলে বিষয়টি 'সাইলেন্টলি' সমাধান করা হবে, নতুবা সবাই 'হাইড' হয়ে যাবে।
No se encontraron comentarios



















