close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানালেন সুজন মিয়া

আহনাফ হোসেন avatar   
আহনাফ হোসেন
****

সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক সুজন মিয়াকে নিয়ে সম্প্রতি প্রকাশিত ‘কে এই সুজন? মধ্যনগর বিএনপির বিভাজনের নেপথ্যের নায়ক’ শিরোনামের সংবাদকে মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করে এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির অস্থায়ী  কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে সুজন মিয়া এ প্রতিবাদ জানান।

তিনি অভিযোগ করেন, গত ১০ সেপ্টেম্বর ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলে সভাপতি পদে পরাজিত প্রার্থী সেনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে একটি মহল তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। সুজন মিয়ার দাবি, “সংবাদে আমাকে ডাকাত দলের সাথে সম্পৃক্ত ও স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কমিটি নিয়ন্ত্রণের যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। এমনকি টাকা নিয়ে পদ দেওয়ার কথাও অসত্য ও কাল্পনিক।”

এ বিষয়ে ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিলে নির্বাচিত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমারত হোসেন সওদাগর বলেন,“কাউন্সিলের আগে সুজন মিয়ার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ কেউ করেনি। হঠাৎ এখন এসব অভিযোগ তোলা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।”

কাউন্সিলে পরাজিত সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রার্থী ফখরুদ্দিনও বলেন,“আমরা পরাজিত হলেও কাউন্সিল বা আহ্বায়কের বিরুদ্ধে অভিযোগ করিনি। এখন অভিযোগ আনা অবান্তর।”

এদিকে ইউনিয়ন বিএনপির নবনির্বাচিত সভাপতি শাহেবুর আলম বলেন, “কাউন্সিলের আগে ইউনিয়নের নয়টি ওয়ার্ডে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠনের সময় কোনো অভিযোগ ছিল না। ভোটাধিকার প্রয়োগ করে সদস্যরা তাঁদের পছন্দের প্রার্থী বেছে নিয়েছেন। সুজন মিয়ার ভোট বা প্রভাবে কেউ নির্বাচিত হয়নি। কাউন্সিল শেষে অভিযোগ আনা ভিত্তিহীন।”

এই বিষয়ে সেনোয়ার হোসেন বলেন, ' আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা। কে বা কারা সংবাদ প্রকাশ করেছে এই বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা।'

Không có bình luận nào được tìm thấy


News Card Generator