গতকাল সোমবার (৯ জুন) রাতে অভিযান চালিয়ে তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
এ নিয়ে এলাকাজুড়ে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও বাঁশখালী থানার (ওসি) সরেজমিন গিয়ে বিক্ষুদ্ধ জনতাকে অভিযুক্ত প্রবীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।
এ সময় উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করতে ঘটনাস্থলে যান উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ জামশেদুল আলম, বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জামায়াতের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলাম এবং সেনাবাহিনীর বাঁশখালীতে দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যরা।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জামায়াতের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মাওলানা জহিরুল ইসলাম জানান, প্রিয় নবী হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে যে বা যারাই কটুক্তি করেছে তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেয়া হউক। প্রিয় নবীর অবমাননা কখনোই সহ্য করা হবে না।
বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, অভিযুক্ত পল্লী চিকিৎসাক প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে নিয়ে কটূক্তি ও আপত্তিকর একটি মন্তব্যের পাশাপাশি কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। তার ওই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে এতে সাধারণ মুসল্লিদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। কটুক্তি ও আপত্তিকর মন্তব্য করার ঘটনায় সোমবার রাতে প্রবীর চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।



















