close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

লাশটি তিন্নির, জানলে থমকে গিয়েছিল সবাই!

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
২০০২ সালের ১১ নভেম্বর বুড়িগঙ্গা নদীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর নিচে একটি অজ্ঞাত যুবতীর লাশ পাওয়া যায়। সকাল ৮টায় খবর পেয়ে শ্যামপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
২০০২ সালের ১১ নভেম্বর বুড়িগঙ্গা নদীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর নিচে একটি অজ্ঞাত যুবতীর লাশ পাওয়া যায়। সকাল ৮টায় খবর পেয়ে শ্যামপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পরে কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সুরতহাল রিপোর্টে দেখা যায়, লাশের মাথায় ভোঁতা অস্ত্রের আঘাতসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে জখমের চিহ্ন ছিল, যা হত্যাকাণ্ডের ইঙ্গিত দেয়। ছবি দেখে শনাক্ত লাশটি বেওয়ারিশ বলে ধরে নেওয়া হলেও ১৬ নভেম্বর একটি পত্রিকায় ছবিসহ খবর প্রকাশিত হলে চাঞ্চল্য তৈরি হয়। ছবিটি দেখে তার পরিবার নিশ্চিত করে, এটি জনপ্রিয় মডেল সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নির লাশ। পরিবার কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে তিন্নিকে শনাক্ত করে। তিন্নি: আলো ঝলমলে ক্যারিয়ারের ট্র্যাজিক সমাপ্তি তিন্নি ২০০০ সালে মডেলিং দিয়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছান। একের পর এক হিট বিজ্ঞাপনে কাজ করার পাশাপাশি তিনি নাটকেও অভিনয় করেন। তার ক্যারিয়ার যখন তুঙ্গে, তখনই ঘটে মর্মান্তিক এই হত্যাকাণ্ড। মামলার অগ্রগতি মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় বরিশাল-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভিকে আসামি করা হয়। তবে দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়ার পর আদালত তাকে খালাস দেন। তিন্নির মৃত্যু শুধু একটি প্রতিভার অপমৃত্যু নয়, এটি পুরো শোবিজ অঙ্গনের জন্য এক দুঃখজনক অধ্যায়।
No comments found


News Card Generator