জুলাই আন্দোলনের সময় মঈনুল ইসলামের ভূমিকা ছিল যথেষ্ট ঘোলাটে, কিন্তু ক্ষমতা ও অর্থের প্রতি তার লোভ ছিল চিরন্তন। “ছাত্র প্রতিনিধি” পরিচয়ে নিজেকে সামনে আনার আড়ালে তিনি ঠান্ডা মাথায় চালিয়ে গেছেন একের পর এক প্রতারণা। জানা গেছে, মঈনুল নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ২৮ জনকে “জুলাই ফাউন্ডেশন”-এর পক্ষ থেকে মোট ২৮ লাখ টাকা দিয়েছেন। অথচ তালিকাভুক্তদের কেউই প্রকৃতপক্ষে বড় ধরনের আহত ছিলেন না। তবে কী টাকা-পয়সার বিনিময়ে তালিকায় নাম তোলা হয়েছে? সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হলো, এই তালিকায় কৌশলে নিজের নামটিও (৫১ নম্বরে) ঢুকিয়ে দিয়েছেন মঈনুল ইসলাম, যার প্রকৃত নাম শেখ মুহাম্মদ মাহফুজুর রহমান মাহিন। নিজের আসল পরিচয় গোপন রেখে অন্য নামে এই প্রতারণা তিনি পরিকল্পিতভাবে করেছেন। আমরা তার এইচএসসি সার্টিফিকেট, ফোন নম্বর এবং বাবা-মায়ের নাম যাচাই করে নিশ্চিত হয়েছি, মঈনুল ইসলাম ও শেখ মুহাম্মদ মাহফুজুর রহমান মাহিন একই ব্যক্তি। লিস্টে দেওয়া ৪৮ নম্বর ফোন নম্বর-ও তার সাথেই মিলে যায়। যে অর্থ ছিল রক্তাক্ত ত্যাগের স্বীকৃতি, সেটি আত্মসাৎ করে তিনি করেছেন আন্দোলনের প্রতি চরম অবমাননা। এই অন্যায়ের তীব্র প্রতিবাদ জানাই এবং প্রতারক মঈনুল ইসলামকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার জোর দাবি জানাচ্ছি। অনলাইন থেকে কালেক্ট!
close
লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি