প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই পূজারির বিরুদ্ধে অভিযোগ, ১৭ বছর বয়সি এক সংখ্যালঘু কিশোরীকে প্রলোভন দেখিয়ে গাড়িতে তুলে প্রথমে অপহরণ করেন। গত ১৩ মে প্রথমে তাকে রাইচুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার উপর দুদিন ধরে নির্যাতনের পর ১৫ মে বাগালকোটে আনা হয়। সেখানে আরও দুদিন চলে নির্যাতন। ১৭ মে পরে তাকে ধর্ষণ করে একটি বাসস্ট্যান্ডে ফেলে দিয়ে যান ওই পুরোহিত।
এ ঘটনায় বাগলকোটের নবনগর থানায় প্রথমে মামলা দায়ের হয়। পরে বেলগাঁও জেলার মুদালাগি থানায় মামলাটি স্থানান্তরিত করা হয়। পুলিশ জানায়, মেয়েটিকে লোভ দেখিয়ে বাগালকোট শহরের একটি জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাকে বারবার ধর্ষণ করা হয়।
বেলগাঁও জেলার পুলিশ সুপার ভীমাশঙ্কর এস গুলেদ বলেন, অভিযুক্ত সাধু মেয়েটিকে বাড়িতে নামিয়ে দেওয়ার অজুহাতে গাড়িতে তোলেন। এরপর তাকে প্রথমে রাইচুর এবং পরে বাগলকোটের একটি জায়গায় নিয়ে গিয়ে যৌন নির্যাতন করা হয়। পরে তাকে বাগালকোট জেলার মহালিঙ্গপুর বাস স্ট্যান্ডে ফেলে দেওয়া হয়।
পুলিশ আরও জানায়, ওই সংখ্যালঘু কিশোরী পুরো বিষয়টি তার বাবা-মাকে জানায়। বিষয়টি জানতে পেরে তারা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে।



















