close

কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!

 কে হচ্ছেন হবিগঞ্জ-৪ আসনের ধানের শীষের কান্ডারী

Nahid Hasan avatar   
Nahid Hasan
হবিগঞ্জ-৪ আসনে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীরা। 

মাধবপুর (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:
আগামী সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে হবিগঞ্জ-৪ আসনে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী চার প্রার্থী। গত ৫ আগস্ট স্বেরাচার সরকারের পতন হওয়ার পর থেকেই সারাদেশের ন্যায় হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনেও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নির্বাচনী এলাকায় দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে সভা, সমাবেশ, সামাজিক অনুষ্ঠান, ক্রীড়াঙ্গন ছাড়াও ভোটারদের সাথে কোশল বিনিময় করে যাচ্ছেন। বিগত প্রায় ১৭ বছর একতরফা নির্বাচন হওয়ায় ভোটাররা ভোট না দিতে পারায় আগামী নির্বাচনে সাধারণ ভোটাররা ভোট দিতে অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই ওই আসনে একাধিকবার আওয়ামী লীগ এর প্রার্থী’ বিজয় লাভ করলেও চুনারুঘাট-মাধবপুর আসনে কাঙ্খিত উন্নয়ন না হওয়ার চা বাগান অধ্যুষিত এলাকায় আগামী ব্রয়োদশ নির্বাচনে ওই আসনে বিএনপি দখলে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে কে হচ্ছেন আগামী নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এ নিয়ে হাট-বাজারসহ গ্রামেগঞ্জে রয়েছে ব্যাপক গুঞ্জন। বিএনপির চারজন প্রার্থী বিভিন্ন সভা সমাবেশ ও ক্রৌড়াঙ্গনের মাধ্যমে তাদের প্রার্থীতার জানান দিচ্ছেন। ইতোমধ্যে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে তারা হলেন হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সৈয়দ মোঃ ফয়সল , বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক মোছাঃ শাম্মী আক্তার, জেলা বিএনপির যুগ্ম  আহবায়ক মোঃ মিজানুর রহমান চৌধুরী ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি এডভোকেট আমিনুল ইসলাম। তবে অন্যান্য নির্বাচনের তুলনায় এবারের নির্বাচনে বিএনপির হাইকমান্ড প্রার্থী বাচাইয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ভাবে জরিপ চালাচ্ছে। বিএনপির হাইকমান্ড সূত্রে জানা যায়, বিগত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে মাঠে থেকে যারা হামলা-মামলা, জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন মনোনয়নের ক্ষেত্রে তাদেরকেই প্রাধান্য দেয়া হবে।
পাহাড়-টিলা, পর্যটন ও চা-বাগান অধ্যাষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত হবিগঞ্জ-৪ আসন। মাধবপুর-চুনারুঘাট উপজেলা নিয়ে গঠিত এই আসনে মোট ভোটার ৫ লাখ ৫০ হাজার ২৭৩ । এরপর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছেন ২ লাখ ৭৬ হাজার ৬০৭ ও নারী ভোটার ২ লাখ ৭৩ হাজার ৬৬৫ জন। তবে এবার ভোটারদের মাথ্যে বেশিরভাগ ভোটার রয়েছে নতুন প্রজন্ম। যারা বিগত তিনটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি। এবার তারা অধির আগ্রহে রয়েছে তাদের কাঙ্খিত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে।

Tidak ada komentar yang ditemukan