close
  
  
         
ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!
					তিনি জানান, এ বছর ১৫ মিলিয়ন ইউরো দেবে দেশটি। উভয় দেশই বেসরকারি খাত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, অ্যাকাডেমিয়া এবং সুশীল সমাজের মতো নন-স্টেট অ্যাক্টরদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় এবং সহযোগিতা প্রচার করবে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টারের সঙ্গে বৈঠক শেষে পরিবেশ উপদেষ্টা এ কথা বলেন। বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, এই সহযোগিতায় ক্ষুদ্র জাতিগত সংখ্যালঘু, নারী এবং যুবকদেরও সম্পৃক্ত করা হবে, যা বহু-স্টেকহোল্ডার পদ্ধতিকে উৎসাহিত করবে। তিনি পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ে জার্মানির অব্যাহত সহায়তার জন্য রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বিশ্বব্যাপী জলবায়ু চ্যালেঞ্জ এবং টেকসই বন ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
রাষ্ট্রদূত ট্রস্টার জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশের সমর্থনে জার্মানির প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন এবং পরিবেশ রক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জার্মানির দক্ষতার কথাও তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের সবুজ জ্বালানি উদ্যোগকে সমর্থন করার জন্য প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রস্তাব দেন।
বৈঠকে উভয় পক্ষ নদী পরিষ্কার, পরিবেশ সুরক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করে। আলোচনায় টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প, সবুজ প্রযুক্তি গ্রহণ, পরিবেশ ও জলবায়ু-সম্পর্কিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সম্ভাব্য সহযোগিতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
বিশেষ করে প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং পরিবেশগত স্থায়িত্ব প্রকল্পে সহযোগিতার জন্য আরও উপায় অন্বেষণ করার জন্য একটি পারস্পরিক চুক্তির মাধ্যমে বৈঠকটি সমাপ্ত হয়।
					
					
					
					
					
					
    
					
					
			
					
					
					
					
					
					
					
				
				
				
				कोई टिप्पणी नहीं मिली
							
		
				
			


















