close
ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
ট্রাম্পের পরিকল্পনার আড়ালে লুকিয়ে থাকা সত্য
নির্বাচনী প্রচারণায় ডোনাল্ড ট্রাম্প জোর দিয়ে বলেছিলেন, শপথ নেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করবেন। তবে হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার প্রস্তুতির সময় স্পষ্ট হয়েছে যে এই প্রতিশ্রুতি পূরণে জটিলতা রয়েছে। ট্রাম্পের বিশেষ দূত এবং প্রশাসনের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, শান্তি চুক্তি সম্পাদনে কমপক্ষে ১০০ দিন প্রয়োজন হবে।
যুদ্ধের বর্তমান চিত্র: সংঘর্ষ অব্যাহত
ইউক্রেন যুদ্ধের প্রায় তিন বছর পেরিয়ে গেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ইউরোপের সবচেয়ে বড় এই সংঘাত এখনো থামেনি। দীর্ঘ সীমান্ত বরাবর লড়াই চলছে। রাশিয়ার সেনাবাহিনী পূর্ব ইউক্রেন দখলের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, আর ইউক্রেনের সেনারা রাশিয়ার ভূখণ্ড ধরে রাখার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের মতে, রাশিয়া এই যুদ্ধে বড় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। আনুমানিক সাত লক্ষাধিক মানুষ নিহত বা আহত হয়েছে।
শান্তি আলোচনায় শৈথিল্য
ট্রাম্পের নির্বাচনি জয়ের পর ইউক্রেনের নেতৃত্বের কাছে কোনো শান্তি প্রস্তাব পাঠানো হয়নি। ট্রাম্পের বিশেষ দূত লেফটেন্যান্ট জেনারেল কিথ কেলোগ শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ১০০ দিনের লক্ষ্য নির্ধারণের কথা বলেছেন। তবে এখনো কোনো কার্যকরী পরিকল্পনা সামনে আসেনি।
রাশিয়ার অবস্থান
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করতে প্রস্তুত। তবে ইউক্রেনের হারানো ভূখণ্ড পুনরুদ্ধার করা প্রায় অসম্ভব বলে মনে করেন ট্রাম্পের আসন্ন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ।
বিশ্লেষকদের শঙ্কা
আঞ্চলিক বিশেষজ্ঞ এবং পশ্চিমা কূটনীতিকরা মনে করেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন আলোচনার মাধ্যমে কোনো ছাড় দেবেন না। তাদের মতে, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে কঠিন কূটনৈতিক প্রচেষ্টা প্রয়োজন।
কৌশলের অভাব
ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ইউক্রেনের সঙ্গে সম্পর্কের জটিলতা তার অভিশংসনের কারণ হয়েছিল। তিনি যুদ্ধকে মূলত ইউর
Inga kommentarer hittades