close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

ইতিহাস গড়েই ক্লাব বিশ্বকাপের সূচনা বায়ার্ন মিউনিখের

Mehedi Hasan avatar   
Mehedi Hasan
তাণ্ডব, ফুটবল মাঠের তাণ্ডব আসলে কাকে বলে—তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল জার্মান চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখ। ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের দ্বিতীয় ম্যাচে অকল্যান্ড সিটিকে ১০-০ গোলে নাস্তানাবুদ করে তারা..

এই ম্যাচে বদলি হিসেবে নেমে হ্যাটট্রিক করেন জামাল মুসিয়ালা। এছাড়া দুটি করে গোল করেন কিংসলি কোম্যান, মিশেল ওলিসে ও টমাস মুলার। একটি গোল করেন সাচা বোয়ে। ম্যাচের প্রথমার্ধেই বায়ার্ন ৬-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায়, তখনই যেন জয় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল তাদের।

ম্যাচের বেশিরভাগ সময় বায়ার্ন ছিল অকল্যান্ডের বক্সে। নয়্যার ছাড়া বাকি ১০ জন খেলোয়াড়ই আক্রমণে ছিলেন। অন্যদিকে, পুরো অকল্যান্ড দলই কার্যত রক্ষণেই ব্যস্ত ছিল। বল দখলের লড়াইয়ে বায়ার্ন এগিয়ে ছিল ৭২ শতাংশ নিয়ে। তারা ৩৩টি শট নেয়, যার ১৭টি ছিল লক্ষ্যে এবং সেখান থেকেই আসে ১০টি গোল। অকল্যান্ড নিতে পেরেছিল মাত্র দুটি শট, যার একটিই ছিল লক্ষ্যে, কিন্তু কোনো গোল আদায় করতে পারেনি তারা।

কর্নারের দিক থেকেও ছিল স্পষ্ট পার্থক্য—বায়ার্ন পেয়েছিল ১০টি, আর অকল্যান্ড মাত্র দুটি। এমন দাপুটে জয়েও বায়ার্ন তাদের ক্লাব ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জয়ের রেকর্ড ছুঁতে পারেনি। ১৯৯৭ সালে জার্মান কাপের ম্যাচে ওয়াল্ডবার্গকে ১৬-১ গোলে হারানো ছিল তাদের সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়।

তবে ক্লাব বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই ম্যাচে নতুন নজির স্থাপন করেছে বায়ার্ন মিউনিখ। এর আগে কোনো দল এই আসরে ৬ গোলের বেশি করতে পারেনি, কিংবা ৫ গোলের ব্যবধানে জিততেও পারেনি। আগের রেকর্ডটি ছিল সৌদি আরবের আল হিলালের। ২০২১ সালে আল জাজিরাকে ৬-১ ব্যবধানে হারিয়েছিল তারা।

कोई टिप्पणी नहीं मिली