close
কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
ইলন মাস্কের ১৩তম সন্তানের জননী কে? আলোচনায় মার্কিন লেখিকা অ্যাশলে সেন্ট ক্লেয়ার


বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ককে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা যেন থামছেই না। একের পর এক ঘটনায় তিনি খবরের শিরোনাম হচ্ছেন। এবার নতুন করে আলোচনায় এসেছেন মার্কিন লেখিকা ও সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার অ্যাশলে সেন্ট ক্লেয়ারের একটি দাবিকে ঘিরে। সম্প্রতি অ্যাশলে জানিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের সন্তানের মা।
এই খবরটি প্রকাশ্যে আসতেই তোলপাড় শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। অনেকেই অ্যাশলের দাবি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, আবার কেউ কেউ মাস্কের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনায় মেতেছেন। তবে, মাস্ক এখনও পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
অ্যাশলে সেন্ট ক্লেয়ারের দাবি
অ্যাশলে তার এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে একটি পোস্টে জানান, পাঁচ মাস আগে তিনি একটি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন এবং সেই সন্তানের বাবা ইলন মাস্ক। তিনি আরও জানান, সন্তানের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার কথা ভেবে এতদিন তিনি এই বিষয়টি প্রকাশ করেননি। তবে, সম্প্রতি কিছু ট্যাবলয়েড পত্রিকা মনগড়া খবর প্রকাশ করায় তিনি সত্যিটা জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
অ্যাশলে তার পোস্টে আরও বলেন, তিনি চান তার সন্তান একটি স্বাভাবিক ও নিরাপদ পরিবেশে বড় হোক। তিনি গণমাধ্যমকে তাদের গোপনীয়তাকে সম্মান করার এবং এই বিষয়ে কোনো অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
কে এই অ্যাশলে সেন্ট ক্লেয়ার?
অ্যাশলে সেন্ট ক্লেয়ার একজন মার্কিন লেখিকা ও সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার। তিনি "এলিফ্যান্টস আর নট বার্ডস" নামের একটি বই লিখে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। ডেইলি মেইল-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত দুই বছরে অ্যাশলের জীবনযাত্রায় ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। ম্যানহাটনে সিটি হলের কাছে তিনি একটি বিলাসবহুল বাড়িতে থাকেন, যার ভাড়া মাসে ১৫ হাজার ডলার।
ইলন মাস্কের প্রতিক্রিয়া
যদিও অ্যাশলে সেন্ট ক্লেয়ার তার সন্তানের বাবা হিসেবে ইলন মাস্কের নাম উল্লেখ করেছেন, তবে মাস্ক এখনও পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। তার প্রতিক্রিয়ার জন্য অনেকে অপেক্ষা করছেন।
যদি সত্যি হয়, তাহলে...
যদি অ্যাশলের দাবি সত্যি হয়, তাহলে তিনি হবেন ইলন মাস্কের ১৩তম সন্তানের মা। এর আগে মাস্ক চারটি বিয়ে করেছেন এবং তার ১২টি সন্তান রয়েছে।
এই খবরটি নিয়ে আলোচনা এখনও চলছে। অনেকেই মাস্কের প্রতিক্রিয়া জানার জন্য অপেক্ষা করছেন। তবে, এই ঘটনাটি আবারও প্রমাণ করে যে ইলন মাস্কের ব্যক্তিগত জীবন সবসময়ই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে।
Geen reacties gevonden