close

লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!

হালাল পণ্যের বাজার প্রসার ও হালাল ইকোসিস্টেম উন্নয়নে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সহযোগিতা

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া হালাল পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ এবং হালাল ইকোসিস্টেম উন্নয়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। এই উদ্যোগটি দুই দেশের অর্থনৈতিক
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া হালাল পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ এবং হালাল ইকোসিস্টেম উন্নয়নে সম্মিলিতভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে। এই উদ্যোগটি দুই দেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও গভীর করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক হালাল বাজারে বাংলাদেশের অবস্থানকে সুসংহত করবে। সভা ও আলোচনা বৃহস্পতিবার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. সাইফুল ইসলাম সভার উদ্বোধন করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার সিরুনাই ও ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিনিধিরা। মূল আলোচ্য বিষয় ছিল হালাল ইকোসিস্টেম উন্নয়নে "রিভার্স লিংকেজ প্রজেক্ট" এবং এর কার্যক্রম। রিভার্স লিংকেজ প্রজেক্টের ভূমিকা এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের হালাল সনদ প্রদানের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে জ্ঞান, প্রযুক্তি এবং দক্ষতা বিনিময় সম্ভব হবে। প্রকল্পটি বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে নতুন বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টির পাশাপাশি হালাল পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান তৈরি করবে। হালাল ইকোসিস্টেম উন্নয়নের দিকনির্দেশনা সভায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন হালাল সনদ বিভাগের উপ-পরিচালক ড. মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। বক্তারা উল্লেখ করেন, বাংলাদেশে হালাল সনদ প্রদানের প্রক্রিয়ায় পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন জরুরি। এই প্রকল্পের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে, যা দেশের হালাল ইকোসিস্টেমকে আরও সমৃদ্ধ করবে। উপস্থিত অংশগ্রহণকারীরা সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, যেমন ধর্ম বিষয়ক, বাণিজ্য, খাদ্য, এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগসহ ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, এবং ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ-এর প্রতিনিধিরা অংশ নেন। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার এ উদ্যোগ হালাল পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। হালাল ইকোসিস্টেম উন্নয়নে এ ধরনের উদ্যোগ শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়নেই নয়, বরং আন্তর্জাতিক মানের পণ্য ও সেবা প্রদানে বাংলাদেশের অবস্থানকে শক্তিশালী করবে।
Tidak ada komentar yang ditemukan