নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা উল্লেখ করেন, "নতুন সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে তার কার্যকলাপ ও যোগাযোগের ধরণে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা গেছে, যা প্রথাগত রাজনৈতিক বা সামরিক সংগঠনগুলির থেকে পৃথক।" এই দিকটি নিয়ে গবেষকরা বিভিন্ন প্রতিবেদন ও পরিসংখ্যান সংগ্রহ করেছেন, যা নির্দেশ করে যে, সংগঠনটির প্রতিষ্ঠা দেশের নির্দিষ্ট অংশে নিরাপত্তা পরিস্থিতির প্রভাব ফেলতে পারে।
সাংবাদিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মধ্যে দেখা যাচ্ছে যে, আতাউল্লাহ ও তার সংগঠন সম্প্রতি এমন কিছু কার্যক্রম পরিচালনা করছে, যা দেশের স্থিতিশীলতার প্রশ্ন তোলে। অঞ্চলভিত্তিক নিরাপত্তা পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত কিছু মাসে সংঘর্ষ ও উত্তেজনার মাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও, বিভিন্ন রাজনৈতিক পর্যায়ে সংগঠনের কার্যক্রম নিয়ে সন্দেহ ও আলোচনা চলছে। তবে, কিছু সমাজবিজ্ঞানী মনে করেন যে, সংগঠনের সৃষ্টির পেছনে দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার অভাব ও রাজনৈতিক শূন্যতার প্রভাবও রয়েছে।
সামরিক পরামর্শদাতা দের মতে, সংগঠনটির তাত্ক্ষণিক কার্যক্রম এবং তার পরিচালন পদ্ধতি দেশের সামরিক প্রস্তুতির দিক থেকে নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে, যা নিরাপত্তা ব্যবস্থার পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানাচ্ছে।
সাম্প্রতিক এক অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, সংগঠনের প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে আঞ্চলিক সংঘর্ষের হার প্রায় ১৫-২০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে, এ বৃদ্ধি সংখ্যাটি অন্যান্য দেশের তুলনায় আপাতদৃষ্টিতে কম বলে বিচার করা হচ্ছে, কারণ ঐ অঞ্চলে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ঐক্যবদ্ধ শক্তির অভাবও ছিল।
আতাউল্লাহ ও তার নেতৃত্বে সশস্ত্র সংগঠন, যেটি মাত্র এক বছরের মধ্যে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে দাঁড়িয়েছে, তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, নতুন নেতৃত্ব ও উদ্ভাবনী কৌশল দেশের নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক কাঠামোতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে সক্ষম।
বিশেষজ্ঞ ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, এর উদ্ভব দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নতুন মোড় দিতে পারে, তবে প্রশাসনিক ও আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সতর্কতা অবলম্বন করাটাই আজকের অন্যতম চ্যালেঞ্জ।