শেষ দিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাকের প্রতিনিধি মোঃ লতিফুল ইসলাম এবং জেলা ডিস্ট্রিক্ট ম্যানেজার মাজেদুল হক সরকার। তারা জানান, এই ২৪ মাসে কিশোরীদের মাঝে সামাজিক ও আইনি সচেতনতা গড়ে তোলা হয়েছে, যাতে তারা নিজেরাই নিজেদের অধিকার রক্ষা করতে পারে এবং অন্যদেরও সচেতন করতে পারে।
স্থানীয় অভিভাবকরা কর্মসূচি সম্পর্কে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। একজন অভিভাবক বলেন, "ব্র্যাকের এই উদ্যোগ আমাদের এলাকায় ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছে। এখন মানুষ বাল্যবিবাহের ক্ষতি বুঝতে পারে, যৌতুকের কারণে মেয়েদের নির্যাতন কমেছে।"
পাশের এলাকার জোছনা বেগম বলেন, "আমাদের সময় এসব কিছু জানা ছিল না। এখনকার মেয়েরা এইসব শিখছে, তারা সচেতন হচ্ছে – এটা সমাজের জন্য খুব ভালো।"
এই কর্মসূচি প্রমাণ করেছে যে সচেতনতা ও শিক্ষা সমাজ পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। ব্র্যাকের এধরনের উদ্যোগ ভবিষ্যতেও সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন সবাই।
Geen reacties gevonden