close
কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, গণহত্যার জন্য আগে আওয়ামী লীগ ও তাদের ব্যক্তিবর্গের বিচার হবে এবং পরে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে তাদের রাজনীতি থাকবে কি না।
নাহিদ ইসলাম শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক দল, তার ব্যক্তিগত রাজনৈতিক আকাঙ্খা, জঙ্গিবাদ, গণহারে মামলা, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে নিরপেক্ষতা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “ফ্যাসিজমের বিরুদ্ধে এই অভ্যুত্থান করেছি এবং এই অভ্যুত্থানের অঙ্গিকারকে বাস্তবায়নের জন্য আমরা সরকারি দায়িত্ব পালন করছি। আমাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য একই রয়েছে—ফ্যাসিস্ট কাঠামো বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সামাজিক ন্যায় বিচার ও গণতন্ত্র নিশ্চিত থাকবে।”
আন্দোলনে হতাহতদের তালিকার বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা নাহিদ বলেন, “আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে যেখানে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সদস্যরাও আছেন। তারা আহতদের ও শহীদদের তালিকা নিয়ে কাজ করছে। এই প্রক্রিয়া প্রায় শেষের দিকে এবং সংশ্লিষ্ট ফাউন্ডেশনও এই কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।”
সংস্কারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমরা সামগ্রিক সংস্কারের পরিকল্পনা করছি। এটি আমরা অভ্যুত্থানের সময়েও বলেছি—একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চাই। ১৫/১৬ বছরে বাংলাদেশের পুরো রাষ্ট্রীয় কাঠামো পচে গেছে। যদি সব সেক্টরের সংস্কার করা সম্ভব না হয়, তাহলে প্রকৃত সমস্যা সমাধান হবে না। সমস্যার সমাধানে সার্বিক যোগাযোগ রেখে কাজ চলছে।”
Tidak ada komentar yang ditemukan