আশিক রানা ধুনট অফিসার পাড়ার মোন্তাজ আলীর ছেলে। অভিযুক্ত সাহিদ মাহমুদ সুমন একই পাড়ার কে এম ফিরোজের পুত্র।
মামলায় উল্লেখ করা হয়, আশিক রানা কুয়েত ও ওমান ফেরৎ প্রবাসী। একই গ্রামের হওয়ায় বিএনপি নেতা সাহিদ মাহমুদ সুমন তার পূর্ব পরিচিত। সুমন ব্যবসায়ীক প্রয়োজনে প্রবাস ফেরৎ আশিক রানার নিকট হতে ৫ লাখ টাকা ধার নেন। সে ওই টাকা ফেরৎ দেবার জন্য যমুনা ব্যাংক ধুনট শাখায় নিজের ব্যক্তিগত এক্যাউন্টের একটি চেকে টাকার পরিমান, তারিখ উল্লেখ করে স্বাক্ষরসহ বাদীকে প্রদান করেন। চেকটি গত ২২ সেপ্টম্বর রাজশাহী ব্যাংকের ধুনট শাখায় আশিক রানা নিজ একাউন্টে জমা করেন। কিন্তু চেকটি নগদায়ন করতে গেলে সুমনের একাউন্টে টাকা না থাকায় যমুনা ব্যাংক গত ২৮ সেপ্টেম্বর তা প্রত্যাখ্যান করেছে। পরবর্তীতে স্থানীয় ভাবে টাকা উত্তোলনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে গত ৮ অক্টোবর সাহিদ মাহমুদ সুমনকে ১মাসের সময় দিয়ে লিগ্যাল নোটীশ প্রদান করেন রানা। এরপরও সে টাকা ফেরৎ না পেয়ে বগুড়ার আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।
এবিষয়ে কথা বলার জন্য যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে সাহিদ মাহমুদ সুমনের ০১৭১৫... ব্যক্তিগত মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
মামলার বাদী আশিক রানা বলেন টাকা না পেয়ে আদালতের দারস্ত হয়েছি। আশা করছি আদালত আমার পরিশ্রমের টাকা ফিরে পেতে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবে।



















