close

ভিডিও আপলোড করুন পয়েন্ট জিতুন!

আনারসের পুষ্টিগুণ

RAFIQUL ISLAM avatar   
RAFIQUL ISLAM
প্রতিদিন যদি ১ কাপ আনারস খান তাহলেই দূরে করা যাবে গরম-ঠান্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাবসহ নানা সমস্যা।..

 

আনারস খেয়েই আপনি পেতে পারেন কয়েক রকম পুষ্টিগুণ। প্রতিদিন যদি ১ কাপ আনারস খান তাহলেই দূরে করা যাবে গরম-ঠান্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাবসহ নানা সমস্যা।

 

আনারসের কিছু গুণাগুণ।  

 

থিয়ামিন, রাইবো্ফ্লাভিন, ভিটামিন বি-৬, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাগনেশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও বিটা ক্যারোটিনের মতো পলিফেনল থাকায় আনারস খুবই পুষ্টিকর।

 

ভিটামিন সি: সাধারণ ভাবে আমরা মনে করি ভিটামিন সি-র সবচেয়ে বড় উৎস কমলালেবু। কিন্তু সেই কাজ অনায়াসে করে ফেলতে পারে আনারস।

 

বয়সজনিত সমস্যা: প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকার দরুণ আনারস বয়সজনিত সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে।

 

বদহজম: বদহজমের সমস্যা থাকলে রোজ আনারস খেলে রেহাই পেতে পারেন।এর মধ্যে থাকা ব্রোমেলিন উত্সেচক প্রোটিন ভেঙে বদহজম রুখতে ও প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

 

প্রজনন ক্ষমতা: যদি সন্তান ধারণের পরিকল্পনা থাকে তাহেল ডায়েটে রাখুন আনারস। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন, জিঙ্ক, কপার, ফোলেট পুরুষ ও মহিলা উভয়েরই প্রজনন ক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

 

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: আনারসে থাকা ব্রোমেলিন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। অ্যাসপিরিনের বিকল্প হিসেবেও কাজ করে আনারস।

 

ত্বক: আনারসের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও ভিটামিন সি রক্তের ফ্রি র‌্যাডিক্যালস কমিয়ে ত্বকের ক্ষয় রুখতে সাহায্য করে। তেমনই ভিটামিন সি ত্বকে কোলাজেন তৈরি করে ইলাসটিসিটি বজায় রাখে।

 

প্রদাহ: অষ্টদশ শতকে আঘাত ও অস্ত্রপচারের ক্ষত সারাতে আনারস ব্যবহার করা হত।শরীরের প্রদাহ কমানোর গুণ থাকার কারণে আঘাত, মচকে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে আনারস।

 

ওজন: আনারসের মধ্যে থাকা ব্রোমেলিনে প্রচুর পরিমাণ ডায়েটারি ফাইবার থাকে। যা হজমে সাহায্য করে। ওজন কমাতে চাইলে আনরসের স্মুদি বা ফ্রুট স্যালাড, ব্রেকফাস্ট বা ডেজার্ট হিসেবে খেতে পারেন।

কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি