close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

আমিরাতের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎ: সম্পর্কের নতুন দিগন্ত!

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
দুবাই, ৮ ফেব্রুয়ারি: সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আব্দুল রহমান বিন মোহাম্মদ আল ওয়াইসের সাথে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে মিলিত হলেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ
দুবাই, ৮ ফেব্রুয়ারি: সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আব্দুল রহমান বিন মোহাম্মদ আল ওয়াইসের সাথে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে মিলিত হলেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৃহস্পতিবার দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত বিশ্ব সরকার সম্মেলনের (ডব্লিউজিএস) ফাঁকে এ দুই নেতা সাক্ষাৎ করেন। এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকার জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়ে আমিরাতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, "আপনার উপস্থিতি এই সমাবেশকে আরও উজ্জ্বল করেছে। আমরা আপনার মতো বরেণ্য ব্যক্তির কাছ থেকে শিখি।" বাংলাদেশ-আমিরাত সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে বৈঠকে দু’দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়টি গুরুত্ব পায়। মোহাম্মদ আল ওয়াইস আশা প্রকাশ করেন যে, বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য ও স্বাস্থ্য খাতে আরও গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠবে। অন্যদিকে, অধ্যাপক ইউনূস আমিরাতের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং রোগ প্রতিরোধে দেশটির অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। পাশাপাশি তিনি আমিরাতে ১০ লাখেরও বেশি বাংলাদেশির কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ইউএই সরকারকে ধন্যবাদ জানান। উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল ছিল উপস্থিত এই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী এবং প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ। বিশ্ব সরকার সম্মেলন সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে আমিরাতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, "এই সম্মেলন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়ার এক অপূর্ব সুযোগ।" বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কূটনৈতিক সম্ভাবনা এই বৈঠকের মাধ্যমে ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আমিরাতের মধ্যে স্বাস্থ্য খাতে আরও সহযোগিতা বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া, শ্রমবাজার, বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও উভয় দেশের মধ্যে নতুন সুযোগ তৈরি হতে পারে। বিশ্ব সরকার সম্মেলনে অংশগ্রহণ বাংলাদেশের জন্য আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আরও স্বীকৃতি বয়ে আনবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। ➡ বাংলাদেশ-আমিরাত সম্পর্কের এই অগ্রগতির ফলে দুই দেশের নাগরিকরাও উপকৃত হবেন বলে আশা করা হচ্ছে। আপনার মতামত কি? বাংলাদেশ-আমিরাত সম্পর্ক কীভাবে আরও শক্তিশালী করা যেতে পারে? মন্তব্যে জানান!
Hiçbir yorum bulunamadı