লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Calção Crio
মাত্র ১৮ বছর বয়স—জীবনের শুরু, স্বপ্ন গড়ার সময়। অথচ এ বয়সেই এক তরুণ এমন এক নির্মম সিদ্ধান্ত নিল, যা ভাবলেও হৃদয় কেঁপে ওঠে। আত্ম*হত্যা—এটা কোনো সমাধান নয়, বরং এক চরম পরিণতি। কিন্তু কী এমন কষ্ট ছিল তার জীবনে, যা তাকে এত বড় এক নিকৃষ্ট পথ বেছে নিতে বাধ্য করলো?
ছেলেটির বাবা নেই। পরিবারে ছিল শুধু মা ও এক বোন। সংসারের বড় সন্তান হিসেবে হয়তো দায়িত্বের ভারটাই বেশি অনুভব করতো। কে জানে—কোনো চাপ, অপমান, হতাশা বা অভাব তাকে ভিতর থেকে এমনভাবে ভেঙে দিয়েছে, যার বোঝা সে আর বহন করতে পারেনি।
সে নিজের জীবনটা শেষ করে দিলো ঠিকই—কিন্তু পেছনে রেখে গেলো এক অসহায় মা, যার বুকটা আজ ফেটে চৌচির, আর এক ছোট বোন, যার ভরসার একমাত্র মানুষটাকেও কেড়ে নিলো এই নিষ্ঠুর বাস্তবতা। সে নিজের জীবন দিয়ে নিজের প্রিয়জনদেরও যেন জীবন্ত লাশ বানিয়ে গেলো।
জানি না, কী সেই অজানা কষ্ট, কিন্তু এটুকু জানি—কাউকে হারানোর ব্যথা সারা জীবনের জন্য রয়ে যায়। জীবন যতই কঠিন হোক, বেঁচে থাকার লড়াইটাই সবচেয়ে বড় সাহস। কেউ যদি আগে পাশে দাঁাতাতো, একটু বোঝাতো—হয়তো আজ গল্পটা অন্যরকম হতো।
বিএনপি'র কেন্দ্রীয় বিশেষ সামনে জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে বিএনপির ৩২ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও রেলী অনুষ্ঠিত হয়েছে।২৫ অক্টোবর দুপুরের পর থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ব্যানার পেস্টুন নিয়ে দলে দলে নেতাকর্মীরা জড়ো থাকে। আজকের আলোচনা আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
চাঁদপুরের কচুয়ায় কচুয়া মুন্সিবাড়ি সমাজ কল্যাণ পরিষদ ও দিশারী মেডিকেল (নরমাল ডেলিভারি) সেন্টারের উদ্দোগে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৫ জুলাই শুক্রবার কচুয়া মুন্সিবাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণ ও নুরানী মাদ্রাসা ভবনে ৯ টা থেকে সারাদিন ব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৩ শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা সেবা ও ফ্রি ঔষধ প্রদান করা হয়েছে। কচুয়া দিগন্ত দিশারী ফাউন্ডেশন ও কচুয়া মুন্সিবাড়ি সমাজ কল্যাণ পরিষদের যৌথ তত্ত্বাবধানে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের সভাপতিত্ব করেন নব দিগন্ত সম্পাদক কচুয়া দিশারী স্কুল মাদ্রাসা ও দিশারী মেডিকেল পরিচালক অধ্যক্ষ শাহাদাত হোসেন মুন্সী। স্থানীয় জামায়াত নেতা মুজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বিশিষ্ট সমাজসেবক জনাব ইদ্রিস মুন্সী, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মানিক মুন্সি, কচুয়া মুন্সিবাড়ি জামে মসজিদ খতিব ও নূরানী মাদ্রাসার মুতামিম মাওলানা শরিফুল ইসলাম, ফারুক মুন্সী, মনের মুন্সী, আব্দুল হাকিম, ইঞ্জিনিয়ার রায়হান হোসেন, ও ছাত্র নেতা রামিম হোসেন, ডাঃ নাছরিন সুলতানা এমবিবিএস, পিজিটি গাইনী, ও চক্ষু ডাঃ সাগর চন্দ্র রায়। মেডিকেল ক্যাম্পে সার্বিক সহযোগিতা করেন, আসিফ মাহমুদ তন্ময়, সাথী আক্তার,




