লাইক দিন পয়েন্ট জিতুন!
Shorts News Create

মাত্র ১৮ বছর বয়স—জীবনের শুরু, স্বপ্ন গড়ার সময়। অথচ এ বয়সেই এক তরুণ এমন এক নির্মম সিদ্ধান্ত নিল, যা ভাবলেও হৃদয় কেঁপে ওঠে। আত্ম*হত্যা—এটা কোনো সমাধান নয়, বরং এক চরম পরিণতি। কিন্তু কী এমন কষ্ট ছিল তার জীবনে, যা তাকে এত বড় এক নিকৃষ্ট পথ বেছে নিতে বাধ্য করলো?
ছেলেটির বাবা নেই। পরিবারে ছিল শুধু মা ও এক বোন। সংসারের বড় সন্তান হিসেবে হয়তো দায়িত্বের ভারটাই বেশি অনুভব করতো। কে জানে—কোনো চাপ, অপমান, হতাশা বা অভাব তাকে ভিতর থেকে এমনভাবে ভেঙে দিয়েছে, যার বোঝা সে আর বহন করতে পারেনি।
সে নিজের জীবনটা শেষ করে দিলো ঠিকই—কিন্তু পেছনে রেখে গেলো এক অসহায় মা, যার বুকটা আজ ফেটে চৌচির, আর এক ছোট বোন, যার ভরসার একমাত্র মানুষটাকেও কেড়ে নিলো এই নিষ্ঠুর বাস্তবতা। সে নিজের জীবন দিয়ে নিজের প্রিয়জনদেরও যেন জীবন্ত লাশ বানিয়ে গেলো।
জানি না, কী সেই অজানা কষ্ট, কিন্তু এটুকু জানি—কাউকে হারানোর ব্যথা সারা জীবনের জন্য রয়ে যায়। জীবন যতই কঠিন হোক, বেঁচে থাকার লড়াইটাই সবচেয়ে বড় সাহস। কেউ যদি আগে পাশে দাঁাতাতো, একটু বোঝাতো—হয়তো আজ গল্পটা অন্যরকম হতো।


মিরসরাইয়ে বাসচাপায় নারী নিহত
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে মহাসড়ক পার হওয়ার সময় বাসচাপায় লক্ষী রাণী দাশ (৫৫) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বারইয়ারহাট পৌরসভা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত লক্ষী রাণী দাশ মিরসরাই উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের ছত্তরুয়া নন্দীপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মহাসড়ক পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি বাস লক্ষী রাণীকে চাপা দেয়। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান।
দুর্ঘটনার পর স্থানীয় জনতা ও পুলিশ মিলে মস্তাননগর বিশ্বরোড এলাকা থেকে ঘাতক বাসটি জব্দ করে। বাসটি বর্তমানে জোরারগঞ্জ হাইওয়ে থানার হেফাজতে রয়েছে।

