ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!
ショーツ 作成
আজকের সারাদিনের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ
#reels #news #breakingnews #breakingnewstoday
বাহুবল নবীগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সুজাত মিয়ার উপর আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীর হামলার প্রতিবাদে বাহুবল উপজেলা বিএনপির
সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এনামূল হত এনামের নেতৃত্বে তাৎক্ষণিক স্হানীয় মিরপুর বাজারে বাহুবল উপজেলা বিএনপির অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের প্রতিবাদ মিছিল।
এতে উপস্থিত ছিলেন ৬ নং মিরপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি, মুতাব্বির হুসেন, সহ-সভাপতি শাহ্ আলম
সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, জাহির মিয়া সাবেক,সভাপতি সালাউদ্দিন ফজল, আহাদ, কদর আলী, মুতাব্বির হুসেন, দরবেশ, বিল্লাত, এখলাস, ছালেক, হাফিজ, আব্দুল আলী, সাহেদ,
৭নং ভাদেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, জাহেদ মিয়া, শরীফ
এনামুল হক টিসি,রাসেল, জসিম
দক্ষিণ যুবদল যুগ্ম আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম
বাবলু মিয়া, সাদ্দাম, রুবেল মিয়া,
বাহুবল উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব
স্বপন তালুকদার,
বিভিন্ন ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
আলিফ সোবহান চৌধুরী সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব জাকির আলম শাকিব
সিনিয়র সদস্য রুমান আহমেদ
যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ্ আলম
মাহবুব, মুসা, অনিক, তামিম, রাকিব, তারেক, সহ কলেজ ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
৬নং মিরপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ সহ ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
৬নং মিরপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক হাবিব মিয়া সহ বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মী।
গতকাল সাবেক প্রধান বিচারপতি জনাব খাইরুল হক সাহেবের মামলার শুনানির এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপক্ষের ডিএজি এডভোকেট রাসেল কোর্টকে ধমকের সুরে জানান— “আজ শুনানি হবে না, এক সপ্তাহ পরে করতে হবে।”
এ সময় খায়রুল হক সাহেবের পক্ষের আইনজীবীগণ— কামরুল হক সিদ্দিকী, মহসিনুর রহমান, জেড আই খান পান্না, এম কে রহমান, মনসুরুল হক চৌধুরী, মঞ্জিল মোর্শেদ প্রমুখ আপত্তি জানিয়ে বলেন— “আপনি কোর্টকে ডিকটেট করতে পারেন না, আপনার সাবমিশন দিতে পারেন।”
ঠিক তখনই এজি জসিম, ইব্রাহিম খলিল, উজ্জ্বলসহ কয়েকজন বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে উঠে বিচারপতির সামনেই আইনজীবীদের ওপর চড়াও হন। শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি ও হেনস্তা, এমনকি আইনজীবী বেলায়েত হোসেনকে মারধোর পর্যন্ত করা হয়। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, বিচারপতি বাধ্য হয়ে শুনানির তারিখ পিছিয়ে পরবর্তী রবিবার ধার্য করেন।
এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়— রাষ্ট্রপক্ষ আগে থেকেই কিছু “আইনজীবী” নামধারী মব সন্ত্রাসী নিয়োগ দিয়েছে, যাদের ভয়ে সাধারণ আইনজীবী থেকে শুরু করে বিচারপতিরাও হামলা ও হেনস্তার শঙ্কায় থাকেন। ইতিপূর্বে বিচারপতিকে ডিম নিক্ষেপ ও এজলাস ভাঙচুর-এর ঘটনাও ঘটেছে। এখন তো প্রকাশ্য আদালতে সিনিয়র আইনজীবীরাও নিরাপদ নন।
বর্তমানে বিচারালয়ে বিএনপির এই অসভ্য আচরণই বলে দেয় কেন এদেরকে এতদিন কড়া শাসনে রেখেছিলেন শেখ হাসিনা!
এস.এম হাসিবুল হাসান হাদী
আই নিউজ বিডি
মেট্রোরেল থেকে #reels #metrorail #railway




