কমেন্ট করুন পয়েন্ট জিতুন!
Celana pendek Membuat
লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড তথা মৌজা শাখাতীর বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী অভিযোগ তুলেছে যে, ভূমি দস্যু রওশন বাহিনী প্রতিনিয়ত জবর দখল সহ প্রান নাশের হুমকি দিয়ে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে মোহাম্মদ আলী লালমনিরহাট জেলা জজ কোটে মামলা নং এমআর ৩৬৯/২৫(কালী), অজেম্যাজি-আ/৯৫৬/২৫ তাং /৯/২৫ইং দায়ের করেন। দায়েরকৃত মামলায় ১৪৪/১৪৫ ধারা জারী থাকলেও পুলিশি কোন সহায়তা পাননি বলে জানান তিনি। অদ্য ২৩ইং সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখ সকাল ৯.০০ ঘটিকায় রওশন বাহিনী দেশীয় অস্ত্র/লাঠিশোঠা নিয়ে এসে আমাদের উপর আক্রমন করিলে আমরা কালীগঞ্জ থানায় অবগত করি থানা থেকে কোন সারা পায়নি আমরা। অতঃপর আমাদের পিটিয়ে গুরতর যখম করে ট্রাকক্টর দিয়ে মাটি/বালু উত্তলন করে নিয়ে যায়। ইতঃপূর্বে ভেকু দিয়ে মাটি উত্তলনের চেষ্টা করলে আমরা উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা বরাবর লেখিত অভিযোগ করিলে ভেকু সরিয়ে নিয়ে যায়। আজ তা আবার পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে বাধা দিয়ে গেলেও সন্ত্রাস বাহিনী মাটি/বালু উত্তলন করে ট্রাকক্টর দিয়ে নিয়ে যায় আমরা বাধা দিলে আমাদের বাড়ীতে এসে আক্রমন চালায়।
*রাশিয়ায় স্মরণকালের সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালালো ইউক্রেন, তিনজন নিহত*
রাশিয়ার উপর ইউক্রেনের সর্বশেষ ড্রোন হামলা স্মরণকালের সবচেয়ে বড় আক্রমণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই হামলায় রাশিয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো লক্ষ্য করা হয়, যার ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনী রাশিয়ার বিভিন্ন স্থানে ড্রোন হামলা চালিয়ে রুশ নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এই হামলায় অন্তত তিনজন ব্যক্তি নিহত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
এটি ইউক্রেন এবং রাশিয়ার মধ্যে চলমান সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে একটি নতুন পর্ব হিসেবে দেখা যাচ্ছে, যেখানে প্রযুক্তির ব্যবহার যুদ্ধের কৌশলগুলোর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনছে।
বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো এই ঘটনার দিকে নজর রাখছে, এবং এই হামলার পর পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
#রাশিয়া #ইউক্রেন #ড্রোন_হামলা #যুদ্ধ
বরগুনা জেলার প্রশাসন ব্যবস্থায় নতুন উদ্দীপনা ও আশার প্রতীক হয়ে উঠে এসেছেন সদ্য যোগদান করা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মিজ্ তাছলিমা আক্তার। জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তিনি মানবিকতা, আন্তরিকতা ও উন্নয়নমুখী দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখে একের পর এক কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করছেন। প্রথমবারের মতো বরগুনা একজন নারী জেলা প্রশাসক পাওয়ায় জেলাজুড়ে সৃষ্টি হয়েছে ইতিবাচক সাড়া।
শীত মৌসুমের শুরুতে তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগ এবং সরকারি ব্যবস্থাপনায় অসহায়, শীতার্ত ও দরিদ্র মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, ভিক্ষুক পুনর্বাসন, শিক্ষা সহায়তা এবং সামাজিক সুরক্ষায় উদ্যোগ নিচ্ছেন,
দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি জেলার বিভিন্ন এলাকার উন্নয়ন প্রকল্প, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা, রাস্তা-ঘাট এবং নদীভাঙনসহ গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো সরেজমিনে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। স্থানীয় প্রশাসন ও সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের মাধ্যমে তিনি বাস্তব সমস্যাগুলো খুব কাছ থেকে জেনেছেন এবং সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছেন।
জেলার প্রতিটি উপজেলা, শহর ও সুবিধাবঞ্চিত এলাকায় সরেজমিন পরিদর্শন শুরু করেন। জনগণের সমস্যা জানার পাশাপাশি চলমান উন্নয়নকাজগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন তিনি




