close

ভিডিও দেখুন, পয়েন্ট জিতুন!

ট্রাম্পের ঘোষণা: ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নেতৃত্ব, ন্যাটো ছাড়ার হুমকি

আই নিউজ বিডি ডেস্ক  avatar   
আই নিউজ বিডি ডেস্ক
প্যারিসে আলোচনা, বিশ্বব্যাপী উত্তেজনা! সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি জানিয়েছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে তিনি উদ্যোগী। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্
প্যারিসে আলোচনা, বিশ্বব্যাপী উত্তেজনা! সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি জানিয়েছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে তিনি উদ্যোগী। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো থেকে সরিয়ে নেওয়ার সম্ভাবনাও উঁচু করেছেন। ট্রাম্পের এ ধরনের মন্তব্যে বিশ্বব্যাপী আলোচনা শুরু হয়েছে। যুদ্ধবিরতির ডাক, পুতিন-জেলেনস্কির প্রতি আহ্বান ট্রাম্প প্যারিসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক বৈঠক শেষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, “অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি হওয়া উচিত। ইউক্রেন ও রাশিয়াকে চুক্তিতে পৌঁছাতে হবে।” একই সঙ্গে তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উদ্দেশ্যে বলেন, “এখনই পদক্ষেপ নেওয়ার সময়।” জেলেনস্কি জানিয়েছেন, ইউক্রেন একটি স্থায়ী ও ন্যায্য শান্তিচুক্তি চায়। তবে এর আগে রাশিয়ার আগ্রাসী অবস্থান থামাতে হবে। রাশিয়ার মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, আলোচনা করতে রাশিয়া প্রস্তুত, তবে জেলেনস্কির পূর্ববর্তী অবস্থান আলোচনার পথে বাধা তৈরি করছে। ন্যাটো থেকে যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত ট্রাম্প সরাসরি বলেছেন, “ন্যাটোর অংশগ্রহণ অব্যাহত রাখা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য লাভজনক নয়।” তিনি অভিযোগ করেন, ন্যাটোতে যুক্তরাষ্ট্র disproportionate অর্থ দেয়, অথচ কানাডা ও ইউরোপিয়ান সদস্যরা যথাযথ দায়িত্ব পালন করে না। বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ ট্রাম্পের এই মন্তব্যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা মহল, ইউক্রেনের মিত্ররা এবং ন্যাটো জোটের সদস্যরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে ন্যাটোতে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। নটর-ডেমের পুনরুদ্ধার অনুষ্ঠান ও বৈঠক প্যারিসে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ ও অন্যান্য বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ট্রাম্প ও জেলেনস্কি নটর-ডেম ক্যাথেড্রালের পুনরুদ্ধার অনুষ্ঠানে অংশ নেন। বৈঠক শেষে ট্রাম্প দ্রুত যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান, যদিও তাঁর সঙ্গে ইউক্রেন বিশেষজ্ঞ কাউকে দেখা যায়নি। বিশ্বের প্রতিক্রিয়া বিশ্ব সম্প্রদায় এখন ট্রাম্পের এই পদক্ষেপের দিকে নজর রাখছে। অনেকে মনে করছেন, এটি শান্তি আলোচনা জোরদার করার সম্ভাবনা বাড়াবে, অন্যদিকে ন্যাটো নিয়ে তাঁর মন্তব্য উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে। বিশেষজ্ঞ মতামত ট্রাম্পের কার্যক্রম ও বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ভূমিকা এবং বিশ্ব শান্তির ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে। তবে তাঁর সাম্প্রতিক উদ্যোগ কি শুধুই রাজনৈতিক চাল, নাকি সত্যিকারের শান্তি আনার চেষ্টা—এটি সময়ই বলে দেবে। হেডলাইন: “ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের নেতৃত্ব, ন্যাটো ছাড়ার হুঁশিয়ারি নিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে!”
कोई टिप्पणी नहीं मिली